- Home
- India News
- Puri Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডারে গোপন সুড়ঙ্গ? হন্য হয়ে খুঁজছে ASI
Puri Ratna Bhandar: পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডারে গোপন সুড়ঙ্গ? হন্য হয়ে খুঁজছে ASI
সত্যি কি পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডারের ভিতরে গোপন সুড়ঙ্গ রয়েছে। এই বিষয়ে সন্ধান পেতে আর্কিওলজিক্যা সার্ভে অব ইন্ডিয়া রত্ন ভাণ্ডারের লেজার স্ক্যান করবে।
- FB
- TW
- Linkdin
পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডার
দ্বিতীয় বার খোলা হয়েছে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার। সেখানে থেকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়া হবে জগন্নাথদেব, সুভদ্রা আর বলভদ্রর অলঙ্কার ও মূল্যবান সামগ্রী।
গোপন সুড়ঙ্গ
বহুদিনের প্রচিত কাহিনি হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডারের ভিতরের কক্ষে রয়েছে একটি গোপন সুড়ঙ্গ। সেই সুড়ঙ্গের ভিতরে গুপ্তধন রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। অনেকের ধারনা সেই সুড়ঙ্গ গিয়ে মিশেছে সাগরে।
সত্য জানতে আগ্রহী ASI
সেই সত্য জানতে আগ্রহী ASI বা আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়া। সেই কারণে রত্নভাণ্ডারের লেজার স্ক্যান করা হবে বলেও জানিয়েছে।
পুরীর মন্দিরের প্রাক্তন চেয়ারম্যান জানিছেন
অভ্যন্তরীণ রত্ন ভান্ডারে কোনও গোপন সুড়ঙ্গ আছে কিনা তা পরিষ্কার করার জন্য এএসআই লেজার স্ক্যান করার জন্য একটি অত্যন্ত অত্যাধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করবে।
রত্ন ভাণ্ডারের মেরামতিও হবে
তিনি আরও বলেছেন মন্দির প্রশাসন পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে মেরামতের জন্য রত্ন ভান্ডারের বাইরের এবং ভিতরের চেম্বারটি এএসআই-এর কাছে হস্তান্তর করবে।
গোপন সুড়ঙ্গ
দ্বিতীয়বারের জন্য পুরীর মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার খোলা হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও সুড়ঙ্গ নজরে পড়েনি ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দলের। কিন্তু কোনও গোপন সুড়ঙ্গ রয়েছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হবে। কারণ মন্দির নিয়ে যে প্রচলিত কাহিনি রয়েছে সেখানে রত্নভাণ্ডারের গোপন সুড়ঙ্গের কথা রয়েছে।
দ্বিতীয়বারের কাজ
অস্থায়ী স্ট্রংরুমে মূল্যবান জিনিসগুলি সরানোর জন্য বৃহস্পতিবার কোষাগারের ভিতরের চেম্বারটি খোলা হয়েছিল, দেব অভ্যন্তরীণ চেম্বারটি পরিদর্শন করার জন্য ১১-সদস্যের একটি কমিটি অপারেশনের তদারকি করেছিলেন।
অলঙ্কার সরাতে দীর্ঘ সময়
রত্ন ভাণ্ডার খোলার তত্ত্বাবধায়ক প্যানেলের চেয়ারম্যান বিচারপতি বিশ্বনাথ রথ বলেছেন দ্বিতীয় কক্ষ থেকে অলঙ্কার সরাতে সাড়ে সাত ঘণ্টা সময় লেগেছে। কিন্তু কক্ষ পুরো খালি করার পরে এখনও পর্যন্ত কোনও সুড়ঙ্গ দেখা যায়নি।
আরও দাবি
আমরা কখনই এই জাতীয় তত্ত্বগুলিতে বিশ্বাস করিনি কারণ এটি কোনও প্রামাণ্য প্রমাণের ভিত্তিতে নয়। আমরা সমস্ত অলঙ্কার এবং মূল্যবান জিনিসপত্র স্থানান্তরিত করেছি এবং অভ্যন্তরীণ চেম্বারের দেয়ালগুলিও পরিদর্শন করেছি এবং আমরা একটি গোপন সুড়ঙ্গের অস্তিত্ব সম্পর্কে কোনও সম্ভাবনা খুঁজে পাইনি।
মূল নজর রত্ন ভাণ্ডারে
পুরীর মন্দির সূত্রে বলা হয়েছে সমস্ত অলঙ্কার সরিয়ে তা যথাযথ মূল্যায়ণ করা, রত্ন ভাণ্ডারের মেরামতি করা আর অলঙ্কার সব রত্ন ভাণ্ডারে ফিরিয়ে দেওয়াই ১১ সদস্যের প্রধান কাজ।