২১ কেজি রুপো দিয়ে তৈরি হয়েছে একটি দোলনা। পঞ্চমী তিথিতে সেখানেই বসবেন অযোধ্যার রামলালা।  


শ্রীরাম বা রামলালার জন্য তৈরি হয়েছে একটি রুপোর দোলনা। অযোধ্যার রামলালা আর কয়েক দিনের মধ্যেই অস্থায়ী মন্দিরে ২১ কেজির রুপোর দোলনায় বসবেন। শ্রাবণ মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমীতেই প্রথা মেনেই পালন করা হবে ঝুলা উৎসব। সেই দিনের জন্যই বিশেষভাবে তৈরি করা হয়েছে মূল্যবান দোলনাটি। পাঁচ ফুট উঁচু ২১ কেজির রুপোর দোলনাটি বিশেষ আকর্ষণীয়। শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র টুইট করে জানিয়ছে, শ্রবাণে ঝুলন উৎসবের জন্য উত্তর প্রদেশের অযোধ্যায় ভগবান রামের জন্য ২১ কেজি রুপো দিয়ে তৈরি একটি দোলনা বসানো হয়েছে। 

Scroll to load tweet…

শ্রাবণ মাসের পঞ্চমীতে সাওয়ান ঝুলে উৎসব অযোধ্যার প্রাচীন রীতিগুলির একটি। তৃতীয়া থেকেই এই উৎসব শুরু হযে যায়। ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, ঝুলা উৎসব রামজন্মভূমিতেও পালন করা হবে। ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আরও জানান হয়েছে, পঞ্চমী তিথিতে তিন ভাইয়ের সঙ্গে দোলনায় বসবেন রামলালা।

Shershaah: আসল কার্গিল হিরোকে কতটা ছুঁতে পারবেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা, জানুন কেমন ছিলেন বিক্রম বার্তা

মোদী জি ভয় পেয়েছেন, টুইটার অ্যাকাউন্ট 'লক' করায় কংগ্রেসের নিশানায় প্রধানমন্ত্রী

International Youth Day 2021, জেনেনিন আন্তর্জাতিক যুব দিবসের ইতিহাস আর থিম

অন্যদিকে অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণের কাজ চলছে।সংবাদ সংস্থা এএনআই স্থানীয় সূত্রের কথা উল্লেখ করে জানিয়েছেন মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হবে ২০২৫ সালে। কিন্তু তার আগেই ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে মন্দিরের দরজা। পুরো মন্দির কমপ্লেক্সটি নির্মাণেরজন্য প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা খরচ হবে বলেও আশা করা হয়েছে। রাম মন্দির ট্রাস্ট ইতিমধ্য়েই ৩ হাজার কোটি টাকারও বেশি অনুদান পেয়েছে। ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে মন্দির নির্মাণের পাশাপাশি ট্রাস্ট অযোধ্যার উন্নয়নের জন্য ২৫ হাজার কোটি টাকা উন্নয়ন প্রকল্পের খরচ করবে। যার কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। আযোধ্যা রাম মন্দির নির্মাণের দায়েত্ব রয়েছে শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট। ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই আগেই বলেছিলেন মন্দিরটি প্রায় আড়াই কোটি একার জায়গার ওপর নির্মাণ করা হবে। মূল মন্দিরটি অনেকটাই উঁচু করা হবে। মন্দির কমপ্লেক্সটি একটি প্রাচির দিয়ে ঘিরে রাখা হবে।এখনও পর্যন্ত ভিত্তি স্থাপনের প্রায় ৬০ শতাংশ কাজই সম্পন্ন বয়েছে।

YouTube video player