সংক্ষিপ্ত

  • ভারত বায়োটেক নিয়ে বিতর্কের মাধেই পদক্ষেপ 
  • ১২ বছরের বেশি বয়েস্কো শিশুদের ওপর প্রয়োগ 
  • অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার 
  • দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়েলে রিপোর্টে পাওয়ার পর 
     

এবার শিশুদের ওপর ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শুরু করবে ভারত বায়োটেরক। ১২ বছরের বেশি বয়েস্কোদের ওপরই করোনাভাইরাসের টিকা কোভ্যাক্সিন প্রয়োগের অনুমিত দিওয়া হয়েছে। বর্তমানে এই সংস্থাটি তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল রান চালাচ্ছে। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্বের ট্রায়াল রানের রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা মনে করেছে এটি সম্পূর্ণ নিরাপদ। সমস্ত পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেই কেন্দ্রীয় সরকার এই অনুমতি দিয়েছে বলে সংস্থার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে। তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল শেষ হওয়ার আগেই ভারতবায়োটেকের টিকা কোভ্যাক্সিনকে ছাড়পত্র দেওয়া প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারকে। কিন্তু তারপরে আরও জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণ করে কেন্দ্রীয় সরকার শিশুদের ওপর ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ছাড়পত্র দিয়েছে। 

কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে আপাতত দেশে প্রাপ্ত বয়েস্কোদের মধ্যেই টিকাকর্মসূচি সীমাবদ্ধ রাখা হবে। পরবর্তীকালে ধাপে ধাপে পরিবৃত্ত বাড়ানোর চেষ্টা করা হবে। কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রে খবর ক্লিনিক্যাল ট্রায়ায়ে যদি পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায় তাহলেই আগামী দিনে শিশুদেরও করোনা-টিকা কর্মসূচির আওতায় আনা হবে। 

ভারত বায়োটেক সূত্রে খবর দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালে ১২ বছরের বেশি শিশুদের ওপর টিকা প্রয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কোনও রিপোর্ট নথিভুক্ত হয়নি। আর সেই তথ্যের ভিত্তিতেই তৃতীয় পর্যায়ের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে ১২ বছরের বেশি বয়েস্কোদের টিকা দেওয়ার ছাড়পত্র পাওয়া গেছে। 

গতিময় এক সুখী গৃহকোনের ছবি, 'টিকার রাজকুমার' আদার পুনেওয়ালার অন্দরমহল ...

'৩ কৃষি আইন থেকে লাভ পাওয়ার রাস্তা দেখছে না', কৃষক আন্দোলন নিয়ে আদালতে রিলায়েন্স ...

গতকালই সেরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড ও ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনকে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে ভারত সরকারের ড্রাগ কন্ট্রোল জেনারেল। কিন্তু তারপরই তৈরি হয় বিতর্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষপর্যন্ত আসরে নামতে হয় আইমসের ডিরেক্টর রণদীপ গুলেরিয়াকে। তিনি বলেন, কোভিশিল্ডই হবে ভারতের মূল করোনা-ভ্যাক্সিন। ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিন ব্যাকআর হিসেবে রাখা হবে। তবে আইসিএমআরএর পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে কোভ্যাক্সিন করোনাভাইরাসের নতুন স্ট্রেনের বিরুদ্ধেই কার্যকরী।