সংক্ষিপ্ত

মান্ডায় প্রার্থী হতে পারেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারাস্বামী। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবেগৌড়ার ছেলে তথা জেডিএস প্রধান। আর সেই কারণে এই কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে শাসক বিরোধী দুই দলই মাস্টার প্ল্যান তৈরি করছে।

 

মান্ডা বিধানসভার জন্য সম্পূর্ণ আলাদা মাস্টারপ্ল্যান তৈরি করছে বিজেপি ও কংগ্রেস। কারণ এখনও পর্যন্ত যা নির্বাচনী অঙ্ক তাতে এই কেন্দ্রে প্রার্থী হতে পারেন রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারাস্বামী। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবেগৌড়ার ছেলে তথা জেডিএস প্রধান। আর সেই কারণে এই কেন্দ্রকে কেন্দ্র করে শাসক বিরোধী দুই দলই মাস্টার প্ল্যান তৈরি করছে। কারণ বর্তমানে মান্ডার কেন্দ্রকে আত্মসম্মানের একটি বড় জায়গায় পরিণত হয়েছে। তবে HDK কোথায় দাঁড়াবেন তা এখনও পর্যন্ত নিশ্চিত নন। শোনাযাচ্ছে তিনি দুটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান।

কংগ্রেসের মাস্টারপ্ল্যান-

এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে কংগ্রেস চাইছে HDK মান্ডা থেকে মনোনয়ন দাখিল করুন। তবে একান্তই তিনি যদি না রাজি হন তাহলে কংগ্রেস প্রার্থী দিতে তৈরি। ক্ষেত্রে প্রথম নাম সাংসদ রাম্যায যদিও রাম্যা রাজি না হয় তাহলে প্রার্থী করা হতে পারে আরেক সাংসদ চেলুভারায়স্বামীকে। তা না হলে বিধান পরিষদের সদস্য দীনেশ গোলা গৌড়াকে টিকিট দেওয়ার কথা বিবেচনা করবে কংগ্রেস। সূত্রের খবর তিনটি নামই বাছাই করে দিয়েছেন মল্লিকার্জুন খাড়গে।

বিজেপির মাস্টারপ্ল্যান

HDK দাঁড় করানোর কংগ্রেসের এই সিদ্ধান্তের পাল্টা ঘুঁটি সাজাচ্ছে বিজেপি। মান্ডা আসন থেকে বর্তমান সাংসদ সুমলতাকে প্রার্থীকরা হয়েছে। সুমতালার পরিচিতদের বক্তব্য, প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দাখিল করার প্রস্তুতিও শুরু হয়েছে বিজেপি শিবিরে।

HDK-র সম্ভাব্য পথ

শোনা যাত্থে বৃহস্পতিবারও কুমারাস্বামী মান্ডা থেকে মনোনয়ন দাখিল করবেন। দুপুর আড়াইটের সময় মনোনয়ন জমা দেবেন। যার অর্থ সুলতলার সঙ্গে হাড্ডাহাড্ডির লড়াই হবে কিমারাস্বামীর। কুমারস্বামী মান্ড্যা থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার উপর ভিত্তি করে। HDK প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলে, কংগ্রেস থেকে রবি গনিগা বি ফর্ম দেবে কংগ্রেস। মান্ডিয়া বিজেপি প্রার্থী অশোক জয়রাম ইতিমধ্যেই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।

কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচন-

১৩ এপ্রিল মনোনয়ন দাখিল করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২০ এপ্রিল পর্যন্ত মনোনয়ন দাখিল করাযাবে। ২৪ এপ্রিল মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। বিধানসভা নির্বাচন ১০ মে। আর ১৩ মে ভোটগণনা।