সংক্ষিপ্ত

বিএসএফ সূত্রের খবর সোমবার ভোর রাত ২টো ৫৫মিনিটে পাকিস্তান সীমান্তের দিক থেকে ওড়ার যান্ত্রিক আওয়ার পায়। তারপরই তারা খেয়াল করে পাকিস্তানের দিক থেকে উড়ে আসছে একটি ড্রোন।

এবার আর জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu And Kashmir) নয়। এবার কী জঙ্গিদের নিশানা পাঞ্জাব (Punjab)। সোমবার সকালে সেই প্রশ্ন উস্কে দিল পঞ্জাবের ফিরোজপুর সেক্টরের ঘটনা। এদিন ভোরে বিএসএফ (BSF) একটি কোয়াডকপ্টারকে (quadcopter) গুলি করে নামায়। বিএসএফএর দাবি কোয়াডকপ্টারটি পাকিস্তানের দিক থেকে এসেছিলে। আধুনিক প্রযুক্তির ড্রোনের (Drone) সঙ্গে পাঁচটি মাদকের প্যাকেট উদ্ধার করা হয়েছে। যদিও ড্রোন ও মাদকের প্যাকটগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে প্রশাসন। 


বিএসএফ সূত্রের খবর সোমবার ভোর রাত ২টো ৫৫মিনিটে পাকিস্তান সীমান্তের দিক থেকে ওড়ার যান্ত্রিক আওয়ার পায়। তারপরই তারা খেয়াল করে পাকিস্তানের দিক থেকে উড়ে আসছে একটি ড্রোন। বিএসএফ জওয়ানরা ড্রোন সক্ষ্য করে গুলি চালিয়ে সেটিকে মাটিতে নামিয়ে আনে। এই ঘটনায় পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধ ষড়যন্ত্র করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে বিএসএফ-এর।

জম্মু ও কাশ্মীর সীমান্তে প্রায়ই ড্রোনের মাধ্যমে অবৈধ সামগ্রী পাঠানোর চেষ্টা হয় পাকিস্তানের ওপার ছেকে। শনিবারই জম্মুতে পাকিস্তান সীমান্তের দিক থেকে আসা সন্দহভাজন একটি ড্রোনকে গুলি করে মাটিতে নামায় সেখানের কর্তৃব্যরত বিএসএফ জওয়ানরা। শনিবার ভোর ৪টে ১০ মিনিটে এই ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশের সাহায্যে তল্লাশি অভিযানও চালায় বিএসএফ জওয়ানরা।

দিন কয়েক আগে ড্রোনের (Drone) মাধ্যমে সীমান্ত পারাপার করে অস্ত্র ফেলার অভিযোগ উঠল পাকিস্তানের বিরুদ্ধে। জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu And Kashmir) পুলিশের (Police) দাবি শুক্রবার পাকিস্তানি ড্রোন (Pakestani Drone) গ্রেনেড, পিস্তল, ফেলেছে। সেবারই প্রথম পাকিস্তানের ড্রোনটি একটি তরল রাসায়নিক (chemicals) পদার্থও সীমান্তের এপারে ফেলে গেছে বলে  দাবি করেছেন জম্মু ও কাশ্মীরের পুলিশ সুপার দিলবাগ সিং। স্থানীয় প্রশাসনের দাবি এই প্রথম পাকিস্তানের ড্রোনোর মাধ্যমে রাসায়নিক ফেলা হল এই দেশে।  তরল পদার্থটি কী  ও এটি কোন কোন কাজে ব্যবহার করা যাবে তা যেমন খতিয়ে দেখা হচ্ছে তেমনই খতিয়ে দেখা হচ্ছে এই রাসায়নিকের মাধ্যমে কতটা ক্ষতি করা সম্ভব। 

এর আগে ভারতে একাধিকবার ড্রোন হামলা চালিয়েছে।  একাধিকবার পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের সাহায্য করার জন্য অস্ত্র, গোলাগুলি ফেলে গেছে। কিন্তু এই প্রথম পাকিস্তানি ড্রোনের মাধ্যমে ফেলা হল রাসায়নিক। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।