মঙ্গলবার জয়সলমের থেকে যোধপুরগামী একটি চলন্ত বাসে ভয়াবহ আগুন লাগে। এই ঘটনায় অন্তত ২০ জন যাত্রী ঝলসে মারা গিয়েছেন এবং আরও অনেকে গুরুতর আহত হয়েছেন। ৫৭ জন যাত্রী নিয়ে চলা বাসটিতে শর্ট সার্কিটের কারণে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান করা হচ্ছে।
মঙ্গলবার চলন্ত বাসে আগুন লেগে ঝলসে গিয়েছে ২০টি প্রাণ। ওই বাসে সওয়ার ছিলেন ৫৭ জন। আরও কয়েকজন গুরুতর আহত।
জানা গিয়েছে, জৈসলমের থেকে মঙ্গলবার বিকেল ৩টের সময় ছেড়েছিল বাসটি। পথে বাসের পিছন থেকে ধোঁয়া বের হতে দেখেন ড্রাইভার। তিনি সঙ্গে সঙ্গে পথের ধারে বাস থামিয়ে দেন। কিন্তু, নিমেষে গোটা বাস আগুনের গ্রাস করে নেয় গোটা বাসকে। ঘটনাস্থসে মৃত্যু হয় ২০ জনের। পুলিশের অনুমান, শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লাগে।
জৈসলমেরের জেলাশাসক প্রতার সিংহ বলেন, আহতদের সহ রকম চিরিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছন মুখ্যমন্ত্রী ভজনলালা শর্মা ।
জানা গিয়েছে ৫৭ জন যাত্রী নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে বাসটি রওনা হয়েছিল। যাচ্ছিল জয়সলমের থেকে যোধপুরের দিকে। মাঝপথে থাইয়াট গ্রামের কাছে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। যাত্রীরা চিৎকার শুরু করে। বাস থামিয়ে দেয় চালক। জানলা কাঁচ ভেঙে যাত্রীরা নামতে চেষ্টা করে। এতে কয়েকজন আহত হন। তাদের চিকিৎসা চলছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ ও দমকল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলায়। তবে, ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ২০ জনের।
জানা গিয়েছে ৫৭ জন যাত্রী নিয়ে মঙ্গলবার দুপুরে বাসটি রওনা হয়েছিল। যাচ্ছিল জয়সলমের থেকে যোধপুরের দিকে। মাঝপথে থাইয়াট গ্রামের কাছে হঠাৎ আগুন লেগে যায়। যাত্রীরা চিৎকার শুরু করে। বাস থামিয়ে দেয় চালক। জানলা কাঁচ ভেঙে যাত্রীরা নামতে চেষ্টা করে। এতে কয়েকজন আহত হন। তাদের চিকিৎসা চলছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ ও দমকল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলায়। তবে, ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয়েছে প্রায় ২০ জনের।
বিজেপি বিধায়ক পোকরান পুরী এক সাক্ষাৎকারে বলেন, বাসের মধ্যেই জীবন্ত পুড়ে ১৯ জনের মৃত্যু হয়। আর যোধপুরে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে আর একজন জখন যাত্রীর মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনস্থলে যান রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী। দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করে জখম যাত্রীদের চিকিৎসার সবরকম সাহায্যের আশ্বাস দেন। চিকিৎসায় যাতে কোনও ত্রুটি না হয় সেদিকে নজর দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মৃতদের পরিবারগুলোকে ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন।


