সংক্ষিপ্ত
ভারতে ২১ দিনের লকডাউনে করোনাকে রোখা যায়নি
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী কোভিড-১৯ আক্রান্তের মোট সংখ্যা ৯০০০-এরও বেশি
তবে সবটাই হতাশাজনক নয়
এরমধ্যে দারুণ সফল হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের এক কৌশল
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী কোভিড-১৯ আক্রান্তের মোট সংখ্যা ৯০০০-এরও বেশি
তবে সবটাই হতাশাজনক নয়
এরমধ্যে দারুণ সফল হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের এক কৌশল
ভারতে এখনও অবধি ২১ দিন লকডাউন জারি রেখেও করোনাভাইরাস বা কোভিড-১৯ রোগের বাড়বাড়ন্তও লাগাম লাগানো যায়নি। আরও ২ সপ্তাহ অন্তত লকাউনের সীমা বাড়ানোর দিকে ঝুঁকছে সরকার। বর্তমানে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ভারতের কোভিড-১৯ আক্রান্তের মোট সংখ্যা ৯১৫২, আর এই পর্যন্ত ৩০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে সবটাই যে হতাশাজনক খবর তা নয়। সোমবার, সরকার, ২৫টি জেলার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। সরকারের দাবি দেশের ১৫টি রাজ্যে ছড়িয়ে থাকা এই জেলাগুলি থেকে আগে একের পর এক কোভিড-১৯ আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল, কিন্তু, গত ১৪ দিনে এই জেলাগুলি থেকে একদজনও নতুন কোভিড -১৯ রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি।
দেখে নেওয়া যাক এই ২৫টি জেলা -
মহারাষ্ট্রের গন্ডিয়া
ছত্তিশগড়ের রাজনন্দগাঁও, দুর্গ এবং বিলাসপুর
কর্ণাটকের দেবনাগরী, কোড়াগু, তুমকুরু এবং উদুপি
গোয়ায় দক্ষিণ গোয়া জেলা
কেরলের ওয়ানাড় ও কোট্টায়াম
মণিপুরের পশ্চিম ইম্ফল জেলা
জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরি
মিজোরামের আইজল পশ্চিম জেলা
পুদুচেরির মাহে
পঞ্জাবের এসবিএস নগর
বিহারের পাটনা, নালন্দা ও মুঙ্গের
রাজস্থানের প্রতাপগড়
হরিয়ানার পানীপথ, রোহতাক এবং সিরসা
উত্তরাখণ্ডের পাউড়ি গড়ওয়াল
তেলাঙ্গানার ভদ্রদারী কোথাগুদেম
কীভাবে সম্ভব হল এটা? কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, এই জেলাগুলিতে ক্লাস্টার কনটেইনমেন্ট বা এলাকা নিয়ন্ত্রণের কৌশল অবলম্বন করা হয়েছিল। অর্থাৎ, একটি নির্দিষ্ট ভৌগলিক এলাকার মধ্যে রোগকে আটকে রাখা। এই জেলাগুলিরতে যখ করোনাভাইরাস সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছিল, সেই সময় প্রথমেই দ্রুত বেশি হারে পরীক্ষা করে এই জেলার করোনারোগীদের চিহ্নিত করা হয়। তারপর তাদের বিচ্ছিন্ন করার মাধ্যমে সংক্রমণের শৃঙ্খলা ভেঙে ফেলা হয়। তাদের বিচ্ছিন্ন করে রেখে এবং এলাকায় লোক চলাচল বন্ধ করে নতুন অঞ্চলে রোগের বিস্তার রোধ করা হয়েছে।
এদিন সরকার জানিয়েছে, ভারতে বিদেশ ভ্রমণ সম্পর্কিত সংক্রমণ, কোভিড-১৯ এর স্থানীয় সংক্রমণ, বড় আকারের প্রাদুর্ভাব, কোভিড-১৯ রোগের ব্যাপক সম্প্রদায়গত সংক্রমণ - সম্ভাব্য এই সকল পরিস্থিতিগুলির জন্যই ভারত কৌশলগত পদ্ধতি তৈরি করেছে। তাই অনুসরণ করা হবে। ভৌগলিক বিচ্ছিন্নকরণ-সহ, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, সক্রিয় নজরদারি বাড়ানো, সমস্ত সন্দেহভাজনদের পরীক্ষা করা, পজিটিভ কেসগুলিকে পৃথক করা, কন্টেইনমেন্ট জোনগুলিকে ১০০ শতাংশ লকডাউনের আওতায় রেখে রোগীর সঙ্গে যোগাযোগের ব্যাপক এবং সক্রিয় অনুসন্ধান করা - আগামী কয়েক সপ্তাহে এভাবেই করোনা-যুদ্ধ চালাতে চাইছে ভারত।
দেখে নেওয়া যাক এই ২৫টি জেলা -
মহারাষ্ট্রের গন্ডিয়া
ছত্তিশগড়ের রাজনন্দগাঁও, দুর্গ এবং বিলাসপুর
কর্ণাটকের দেবনাগরী, কোড়াগু, তুমকুরু এবং উদুপি
গোয়ায় দক্ষিণ গোয়া জেলা
কেরলের ওয়ানাড় ও কোট্টায়াম
মণিপুরের পশ্চিম ইম্ফল জেলা
জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরি
মিজোরামের আইজল পশ্চিম জেলা
পুদুচেরির মাহে
পঞ্জাবের এসবিএস নগর
বিহারের পাটনা, নালন্দা ও মুঙ্গের
রাজস্থানের প্রতাপগড়
হরিয়ানার পানীপথ, রোহতাক এবং সিরসা
উত্তরাখণ্ডের পাউড়ি গড়ওয়াল
তেলাঙ্গানার ভদ্রদারী কোথাগুদেম
কীভাবে সম্ভব হল এটা? কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, এই জেলাগুলিতে ক্লাস্টার কনটেইনমেন্ট বা এলাকা নিয়ন্ত্রণের কৌশল অবলম্বন করা হয়েছিল। অর্থাৎ, একটি নির্দিষ্ট ভৌগলিক এলাকার মধ্যে রোগকে আটকে রাখা। এই জেলাগুলিরতে যখ করোনাভাইরাস সংক্রমণ দ্রুত ছড়াচ্ছিল, সেই সময় প্রথমেই দ্রুত বেশি হারে পরীক্ষা করে এই জেলার করোনারোগীদের চিহ্নিত করা হয়। তারপর তাদের বিচ্ছিন্ন করার মাধ্যমে সংক্রমণের শৃঙ্খলা ভেঙে ফেলা হয়। তাদের বিচ্ছিন্ন করে রেখে এবং এলাকায় লোক চলাচল বন্ধ করে নতুন অঞ্চলে রোগের বিস্তার রোধ করা হয়েছে।
এদিন সরকার জানিয়েছে, ভারতে বিদেশ ভ্রমণ সম্পর্কিত সংক্রমণ, কোভিড-১৯ এর স্থানীয় সংক্রমণ, বড় আকারের প্রাদুর্ভাব, কোভিড-১৯ রোগের ব্যাপক সম্প্রদায়গত সংক্রমণ - সম্ভাব্য এই সকল পরিস্থিতিগুলির জন্যই ভারত কৌশলগত পদ্ধতি তৈরি করেছে। তাই অনুসরণ করা হবে। ভৌগলিক বিচ্ছিন্নকরণ-সহ, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, সক্রিয় নজরদারি বাড়ানো, সমস্ত সন্দেহভাজনদের পরীক্ষা করা, পজিটিভ কেসগুলিকে পৃথক করা, কন্টেইনমেন্ট জোনগুলিকে ১০০ শতাংশ লকডাউনের আওতায় রেখে রোগীর সঙ্গে যোগাযোগের ব্যাপক এবং সক্রিয় অনুসন্ধান করা - আগামী কয়েক সপ্তাহে এভাবেই করোনা-যুদ্ধ চালাতে চাইছে ভারত।