পুলিশ অনুমতি না দিলেও কেজরিওয়াল সরকার পাশে দাঁড়াল কৃষকদের। শুক্রবার থেকে কোভিড নিময় মেনেই যন্তর মন্তরে আন্দোলন করতে পারবেন দিল্লির প্রতিবাদী কৃষকরা। 

শুক্রবার থেকে আবারও কৃষক আন্দোলেনের জেরে উত্তপ্ত হতে পারে জাতীয় রাজধানী। ইতিমধ্যেই দিল্লির অরবিন্দ কেজরিওয়ার করোনাভাইরাস সংক্রান্ত বিধিনিয়ম মেনে প্রত্যেক দিন ২০০ জন কৃষককে যন্তর মন্তরে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি গিয়েছে। অর্থাৎ ২২ জুলাই থেকে দিল্লিতে প্রবেশ করতে পারবেন কৃষকরা। 

Scroll to load tweet…

আগেই কৃষকরা জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারের পাশ করা নতুন তিনটি কৃষি বিলের প্রতিবাদে বাদল অধিবেশন চলাকালীন প্রায় ২০০ জন আন্দোলনকারী নিত্যদিন সংসদ চত্ত্বরের বাইরে আবস্থান বিক্ষোভ করবেন। ৪০টি কৃষক ইউনিয়ন মিলে যে সংযুক্ত কৃষক মোর্চা তৈরি হয়েছে সেই মোর্চা নেতৃত্বেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে ২৬ জানুয়ারি কৃষক ব়্যালির মত জটিল পরিস্থিতি যাতে তৈরি না হয় তার ওপরেও জোর দিয়েছেন তাঁরা। সংযুক্ত কৃষক মোর্চার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে ২০০ জন কৃষকের একটি দল পার্লামেন্ট স্ট্রিট ধরে চারটে বাসে করে যাবে। কৃষি সংকট, তিনটি কৃষি আইন বাতিল এমআরপি নিয়ে প্রতিবাদ জানাবেন তাঁরা। মোর্চার তরফ থেকে একটি স্টিয়ারিং কমিটি গঠন করা হয়েছে। যেখানে পঞ্জাবের তিন জন সদস্যও থাকবেন। 

CAA-NRC নিয়ে বড় মন্তব্য সংঘের প্রধান মোহন ভাগবতের, সঙ্গে আর্জি সংখ্যালঘুদের কাছে

পেগাসাস ব্যবহার করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, রেহাই নেই তৃণমূল নেতাদেরও এমন অভিযোগ দিলীপ ঘোষের

Scroll to load tweet…

অন্যদিনে কোনও অচলাবস্থা যাতে তৈরি না হয় আর রাজধানীর পরিবেশ যাতে শান্তিপূর্ণ থাকে সেই জন্যই কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে দিল্লি পুলিশ। দিল্লি পুলিশের দুই কর্তা শতীস গোলচা আর যশপাল সিং যন্তর মন্তর পরিদর্শন করেন। দিল্লি পুলিশের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে সংসদের কাছে জমায়েত করার জন্য আন্দোলনকারী কৃষকদের কোনও রকম লিখিত অনুমতি দেওয়া হয়নি। তবে দিল্লির ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অথরিটির পক্ষ থেকে জানান হয়েছে ২২ জুলাই থেকে ৯ অগাস্ট পর্যন্ত যন্তর মন্তরে কোভিড প্রোটোকল মেনে প্রতিদিন ২০০ জন কৃষকদের বিক্ষোভ দেখানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্তই তাঁরা প্রতিবাদ সভার আয়োজন করতে পারবেন।

হলুদ নদীর জলে ভাসছে চিন, ভয়ঙ্কর বন্যা পরিস্থিতিতে সংকটে শি জিংপিং সেনা নামালেন