সংক্ষিপ্ত

  • কাটমানি নিয়ে সরগরম বাংলা
  • মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাতারাতি অর্থনৈতিক অপরাধ দমন দফতর তৈরি করেছেন
  • রাজ্যের তৃণমূল- বিজেপি সাপে নেউলের সাক্ষী থাকল সংসদ ভবন

কাটমানি নিয়ে সরগরম বাংলা। বিধায়কের বাড়ি পোড়ানো, নেতাদের ঘেরাও করে টাকা ফেরতের দাবি ইত্যাদি নানা কিছু়র সাক্ষী থাকছে রাজ্য। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাতারাতি অর্থনৈতিক অপরাধ দমন দফতর তৈরি করেছেন। থানায় সক্রিয় হওয়ার নোটিশও গিয়েছে। এদিন দিলীপ ঘোষ কাটমানি কাণ্ডরে টেনে নিয়ে গেলেন লোকসভায়। রাজ্যের তৃণমূল- বিজেপি সাপে নেউলের সাক্ষী থাকল সংসদ ভবন। 

এদিন ধন্যবাদ জ্ঞাপন ভাষণের সুযোগ আসতেই বিজেপি সভাপতি টি-টোয়েন্টির ঢং-এ ব্যাট করা শুরু করেন। শুরু থেকে শেষ তাঁর ভাষণে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, আট বছর ধরে যে নেতারা কাটমানি খেয়ে আসছে এখন তাঁদের চেপে ধরেছে সাধারণ মানুষ। আর এত দিনে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী আইনের কথা বলছেন।

আরও পড়ুনঃ সবার মাথায় ছাদ, 'সবকা সাথ সবকা বিকাশ' প্রতিশ্রুতি রাখতে ট্যুইট নরেন্দ্র মোদীর

তৃণমূলের তরফ থেকে বারবার দল ভাঙানোর অভিযোগ উঠেছে বিজেপির রাজ্য সভাপতির বিরুদ্ধে। তাঁর সাফাইও তিনি এদিন গেয়ে রাখলেন এই মঞ্চ থেকে। তিনি বলেন, তৃণমূল সরকার পূর্ণ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় আট বছর ধরে কাজ করছে। আমরা কোনও সক্রিয়তা দেখানোর আগেই কাউন্সিলার বিধায়করা আমাদের দলে আসছেন।'

দিলীপ ঘোষের ভাষণ চলাকালে সহনশীলতার নীতি নেওয়া হয়েছিল তৃণমূলের পক্ষ থেকে। কেউ টুঁ শব্দও করেনি। দিলীপ নিজেও বুঝিয়ে দিলেন, বাংলা হোক বা দিল্লি, তৃণমূল একটি ইস্যুও ছাড়বেন না তিনি। কারণ মূল লক্ষ্য ২০২১।