- করোনা টিকা নিয়ে আলোচনা
- প্রধানমন্ত্রী কথা বলবেন মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে
- আগামী সোমবার হবে বৈঠক
- আগামী সপ্তাহেই টিকা প্রদান শুরু দেশে
করোনাভাইরাসের টিকা প্রদানের কাজ খুব তাড়াতাড়ি শুরু করবে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যেই ড্রাই রান শুরু হয়েছে প্রায় গোটা দেশজুড়ে। টিকা নিয়ে প্রস্তুতি, করোনা পরিস্থিতিসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী গোটা দেশের সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। আগামী সোমবার বিকেল ৪টে নাগাদ ভিডিও কনফারেন্সে মাধ্যমে বৈঠক হবে। আগেই অবশ্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় সরকারে দেশের সমস্ত নাগরিকদের টিকা দিতে বদ্ধপরিকর। খুব তাড়াতাড়ি বিষয়টি নিয়ে প্রচার করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। মহামারি-কালে এর আগেই একাধিকবার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কথা বলেছিলেন দেশের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে।
At 4 PM on 11th January, PM Narendra Modi will interact with Chief Ministers of all states via video conferencing. They will discuss the #COVID19 situation and the vaccination rollout. pic.twitter.com/0EwGrPnEXA
— ANI (@ANI) January 8, 2021
অনুমোদন
কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে করোনা-মাহামারি রুখতে দুটি টিকাকে অনুমোদন নিয়েছে। একটি অক্সফোর্ড ও অ্যাস্ট্রোজেনেকার বিকাশ করে করোনা-টিকা, যা তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভ্যাকসিন নির্মাণকারী সংস্থা পুনের সেরাম ইনস্টিউট অব ইন্ডিয়াতে। অন্যটি দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন। ভারত বায়োটেকের করোনা টিকা তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল রান চালাচ্ছে। এইমস-এর ডিরেক্টর জানিয়েছেন করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে দেশে মূলত ব্যবহার হবে সেরামের টিকা। ভারত বায়োটেকের তৈরি টাকা ব্যাকআপ হিসেবে রাখা হবে।
টিকা করণের প্রস্তুতি
টিকা প্রদান প্রস্তুতি খতিয়ে দেখার জন্য ইতিমধ্য়েই শুরু হয়েছে ড্রাইরান। বেশ কয়েকটি রাজ্যে চলছে ড্রাইরান। আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে দেশে টিকাকরণ শুরু হওয়ার কথা। প্রথম দফায় স্বাস্থ্য কর্মী, ফ্রন্ট লাইন করোনা-যোদ্ধাদের বয়েস্কো ও অসুস্থদের টিকা দেওয়া হবে বলে জানান হয়েছে। আগামী জুন মাসের মধ্যে প্রথম পর্বের টিকা প্রদান প্রক্রিয়া সমাপ্ত হবে বলেও জানান হয়েছে। অন্যদিকে সেরাম কর্তা জানিয়েছেন আগামী কেন্দ্রীয় সরকার যদি অনুমতি দেয় তাহলে তাঁরা আগামী মার্চ মাস থেকেই তাঁদের তৈরি টিকা খোলা বাজারে বিক্রি করতে পারবে। যার দাম পড়বে ডোস প্রতি ১০০০ হাজার টাকা। তবে এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও কথা হয়নি বলেও জানিয়েছেন তিনি।
টিকা সরবরাহ
এখনও পর্যন্ত করোনাভাইরাসের দুটি ভ্যাক্সিনকেই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দুটি ভ্যাক্সিন সংরক্ষণের জন্য ঠান্ডার প্রয়োজন। সেই জন্য ইতিমধ্যেই কোল্ড চেইন তৈরি হয়েছে। প্রত্যন্ত এলাকাগুলিতে টিকা পাঠানোর জন্য সাধারণ বিমান ছাড়াও সামরিক বাহিনীর বিমানের সাহায্য নেওয়ার পরিকল্পনা চলছে।
Read Exclusive COVID-19 Coronavirus News updates, from West Bengal, India and World at Asianet News Bangla.
খেলুন দ্য ভার্চুয়াল বোট রোসিং গেম এবং চ্যালেঞ্জ করুন নিজেকে। கிளிக் செய்து விளையாடுங்கள்
Last Updated Jan 8, 2021, 8:54 PM IST