সংক্ষিপ্ত
- সোশ্যাল মিডিয়ায় সকাল থেকেই ট্রেন্ড লকডাউন
- হলি সেলিব্রেশনে সাফ না ওড়িশা সরকারের
- মধ্যপ্রদেশের তিন এলাকাতে লকডাউন
- ক্রমেই বাড়ছে করোনা ভাইরাসের দাপট
আবারও হু হু করে বাড়ছে করোনা ভাইরাসের দাপট। মার্চ মাস পড়তেই আবারও স্মৃতিতে ফিরছে ভয়াবহ ২০২০-র ছবি। ইতিমধ্যেই লকডাউন শুরু হয়েছে ভারতের বেশকিছু রাজ্যে। চলতি বছরে সর্বাধিক আক্রান্তের সংখ্যা বৃস্পতিবার ছিল ৩৯,৭২৬। ১৯ মার্চ ভারতে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাফে ৪০ হাজার ছুঁলো। গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুর সংখ্যা ১৮৮। মহারাষ্ট্র, পঞ্জাব, গুজরাত, কেরলা ও দিল্লি-তে সর্বাধিক করোনার কেস পাওয়া গিয়েছে। ইতিমধ্যেই বিহার সরকার থেকে ডাক্তারদের সমস্ত ছুটি বাতিল করা হয়েছে।
ইতিমধ্যেই বেশ কিছু রাজ্য লকডাউনের আওতায় গিয়েছে। জারি করা হয়েছে নাইট কার্ফু-
নাগপুরে ১৫ মার্চ থেকে ২১ মার্চ লকডাউন জারি করা হয়েছে।
পুনেতে স্কুল কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে ৩১ মার্চ পর্যন্ত
নাসিকে জারি করা হয়েছে নাইট কার্ফু। ৭ থেকে ৭ পর্যন্ত বন্ধ থাকবে সমস্ত দোকানপাঠ।
উত্তরাখম্ডের বেশ কিছু এলাকাতে লকডাউন জারি। বন্ধ রয়েছে স্কুল।
পঞ্জাবে জারি করা হয়েছে নাইট কার্ফু।
মধ্যপ্রদেশের পরিস্থিতিও বেশ জটিল। সেখানে তিন জায়গায় সম্পূর্ণ লকডাউন জারি করা হল।
ইউনিয়ন হেলথ মিনিষ্টর হর্ষবর্ধন পরিস্থিতির দিকে নজর দিয়ে অনুরোধ করেছেন, সকলেই যাতে ভ্যাকসিন নিয়ে নেয়। ভ্যাকসিন নেওয়ার বিষয় কারুর মনে কোনও কিন্তু যেন না থাকে। অন্যদিকে ফেস্টিভের সময় যাতে কোনওভাবে সংক্রমণ না ছড়ায় সেই দিকে নজর দিয়ে ওড়িশা সরকারের তরফ থেকে হোলি উৎস বন্ধ রাখার নির্দেশও দেওয়া হল।