সংক্ষিপ্ত
- শান্তিনিকেত সফর ঘিরে বিতর্ক অব্যাহত
- রবি ঠাকুরের আসন বিতর্ক সংসদে
- অধীররঞ্জন চৌধুরীর অভিযোগের জবাব
- চিঠি পেশ করলেন অমিত শাহ
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহর শান্তিনিকেতন সফরের প্রসঙ্গ উঠল লোকসভাতেই। সোমবার কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী অভিযোগ করেছিলেন, শান্তিনিকেতন সফরকালে তিনি বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চেয়ারে বসেছিলেন। লোকসভায় কংগ্রেস নেতা বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেছিলেন ২০ জানুয়ারি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় সফরের সময় অমিত শাহ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চেয়ারে বসেছিলেন। এতে বিশ্বকবিকে অসম্মান করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন কংগ্রেস সাংসদ। এদিন অমিত শাহ বলেন কংগ্রেস নেতার অভিযোগ সঠিক নয়। আর নিদের স্বপক্ষে প্রমান দেখাতে গিয়ে তিনি বিশ্বভারতীর উপাচার্যের চিঠি পেশ করেন।
মঙ্গলবার লোকসভায় অমিত শাহ বলে, অধীর চৌধুরীর যে অভিযোগ করেন ছিলেন তা সঠিক নয়। বিশ্বভারতীয় উপচার্য একটি চিঠি প্রমান হিসেবে তুলে ধরেন। যেখানে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে এজাতীয় কোনও ঘটনা ঘটেনি। অমিত শাহ বলেন তিনি একটি জানলার ধারে বসেছিলেন। সেই আসনে যে কোনও ব্যক্তি বসতে পারেন। কংগ্রেস নেতা তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছেন বলেও দাবি করেন অমিত শাহ। নিজের পক্ষে যুক্তি টেনে তিনি বলেন, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল, প্রণব মুখোপাধ্যায় ও প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী বিশ্বভারতী সফরকালে একই জায়গায় বসেছিলেন। একই সঙ্গে অমিত শাহ বলেন তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আসনে বসেননি। কিন্তু দুটি ছবি দেখা যাচ্ছে যেখানে প্রয়াত দুই প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধী ও জওহরলাল নেহেরু রবীন্দ্রনাথের আসনে বসেছিলেন।
">
বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী জানিয়েছেন অমিত শাহের বিরুদ্ধ ভুল তথ্য পেশ করা হয়েছে। অমিত শাহ জানলার ধারে বসেছিলেন। সেখানে একটি কুশন দেওয়া হয়েছিল। সত্যতা প্রমাণের জন্য বিশ্বভারতীয় উপাচার্য অধীর চৌধুরীদের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
মাত্র ২ সেকেন্ডেই কেল্লাফতে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কিনা তা পরীক্ষা করছে সারমেয় ...
বাংলার নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে, ততই চড়ছে রাজনৈতিক পারদ। বাংলা জয়ের লক্ষ্যে বিজেপি নেতারা একাধিকবার এই রাজ্য সফর করছেন। আর সেই সফর ঘিরে দানা বাঁধছে বিতর্ক। হত ২০ জানুয়ারি বাংলা সফর করেছিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা অমিত শাহ। তারপরই সামনে আসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আসন বিতর্ক। এদিন তারই পরিপ্রেক্ষিতে সাফাই পেশ করেন অমিত শাহ।