সংক্ষিপ্ত

 

  • হিজবুল চিফ রিয়াজ নাইকু আন্তরাজ্য জাল বিস্তার করেছিল
  • কেন্দ্র এই নিয়ে তদন্ত ভার দিয়েছে এনআইএ-কে 
  • ইতিমধ্যে হিজবুলের আরও বেশ কয়েকজন জঙ্গি গ্রেফতার
  • তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই এবার ধৃত ড্রাগ মাফিয়া

হিজবুল মুজাহিদিন জঙ্গি সংগঠনের জম্মু—কাশ্মীরের অপারেশনাল চিফ রিয়াজ নাইকুকে চলতি সপ্তাহেই নিকেশ করেছে আধা সেনা ও পু্‌লিশের একটি যৌথ দল। তার মৃত্যুতে দক্ষিণ কাশ্মীরের বিস্তীর্ণ এলাকায় জঙ্গি কার্যকলাপ বন্ধ হবে বলে আশা করছেন সেনার আধিকারিকরা। নাইকু হত্যার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জম্মুর ডোডা জেলার শিবা গ্রাম থেকে হিজবুলের এক জঙ্গিকে গ্রেফতার করে সেনা। রাকিব আলম নামের ওই জঙ্গি হিজবুলের গ্রাউন্ড ওয়ার্কার হিসাবে কাজ করত। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেই এবার বড় সাফল্য এল পুলিশের কাছে। গ্রেফতার হল অমৃতসরের কুখ্যাত ড্রাগ মাফিয়া রঞ্জিত রাণা চিতা।

রাকিব আলমকে গ্রেফতারির পর অমৃতসর থেকে নাইকুর ঘনিষ্ঠ হিলাল আহমেদ ওয়াগির দুই সহযোগীকে  গ্রেফতার করে পঞ্জাব পুলিশ। ধৃতদের নাম বিক্রম সিং ও মনিন্দর সিং। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেই দেশের অন্যতম কুখ্যাত ড্রাগ মাফিয়া রঞ্জিত রানা চিতা ও তার ভাই গগনদ্বীপ ভোলাকে হরিয়ানার সিসরা থেকে গ্রেফতার করা হয়। ধৃতরা বেগু গ্রামে লুকিয়ে ছিল। রঞ্জিতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানে বেআইনি ভাবে মাদক পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ২০১৯ সালে আটারি সীমান্তে ৫৩২ কেজি হেরোইন পাচার করার চেষ্টা করেছিল রঞ্জিত।

 

 

হিজবুল মুজাহিদিনের কমান্ডার রিয়াজ নাইকুর  একাধির রাজ্যে নিজের জাল বিস্তার করেছিল। এই বিষয়ে তদন্ত করতে কেন্দ্রীয় সরকার ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) কে দায়িত্ব দিয়েছে।