সংক্ষিপ্ত

  • নাও বসতে পারে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন 
  • করোনা সংক্রমণের কারণেই তৈরি হয়েছে অনিশ্চয়তা 
  • জানুয়ারির শেষ হতে পারে অধিবেশন 

দিল্লিতে করোভাইরাসের সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় প্রশাসন। এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে সংসদে আসন্ন শীতকালীন অধিবেশনের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করা হতে পারে। তেমনই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল। অন্য একটি সূত্রের দাবি বাজেট অধিবেশনের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হতে পারে শীতকালীন অধিবেশনকে। নাম প্রকাশে অনুচ্ছুক এক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানিয়েছেন এই পরিস্থিতে সংসদের অধিবেশন ডাকার কোনও প্রয়োজন নেই। সংবিধান অনুযায়ী ৬ মাসের মধ্যে অবশ্য়ই একবার সংসদের অধিবেশন বসতে হবে। আর সেই কথা মাথায় রেখে কেন্দ্রীয় বাজেটের আগে জানুয়ারির শেষ সপ্তাহে সংসদের অধিবেশন ডাকা হতে পারে। 

গত সেপ্টেম্বরে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়েই সংসদের বাদল  অধিবেশন ডাকা হয়েছিল। কিন্তু তাও আটকানো যায়নি মহামারি।  অধিবেশন চলাকালীন ৪০ জন সাংসদ আক্রান্ত হয়েছিলেন। ২০০ জনেরও বেশি আধিকারিক ও কর্মী সংক্রমিত হয়েছিল। সেই কারণে দেরীতে অধিবেশন ডাকা হলেও তড়িঘড়ি স্থাগিত করে দেওয়া হয়েছিল সংসদ। সেই কারণে শীতকালীন অধিবেশন নিয়ে যথেষ্ট সংশয়ের মধ্যে রয়েছে কর্তৃপক্ষ। রাজ্যসভা ও লোকসভা মিলিয়ে বর্তমানে সংসদে ৭৮৫ জন সাংসদ রয়েছেন। যার মধ্যে ২০০ জন সাংসদের বয়স  ৬৫ বছরের বেশি।  যাদের মধ্যে করোনা মহামারিতে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।  

কোনও প্রতিষেধকই পারবে না করোনা মহামারি রুখতে, আশঙ্কা জাগিয়ে বললেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান .

নীতিশকে মেয়াদ নিয়ে খোঁচা চিরাগের, অভিনন্দন জানিয়ে বার্তা মোদীর ...

আচমকাই জাতীয় রাজধানীতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে গেছে। এই পরিস্থিতে কেজরিওয়াল প্রশাসনের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠকে বসেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। বেশ কয়েক সপ্তাহ আক্রান্তের সংখ্যা কম থাকার পর তেশরা নভেম্বর থেকে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। যা নিয়ে কেজরি প্রশাসন দাবি করছে করোনা সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছে দিল্লিতে। তা নিয়ে এখন থেকেই সচেতন দিল্লি প্রশাসন।