সংক্ষিপ্ত
- টানা ৭ মাস ছিল বেপাত্তা
- ফিরে এসেই নির্যাতিতাকে খুনের চেষ্টা
- বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়ার অভিযোগ
- অভিযুক্তসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
গত সাত মাস ধরে নিখোঁজ ছিল। কিন্তু দীপাবলির আগে আগেই ফিরে আসে নিজের বাড়িতে। আর তারপরেই পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে ধর্ষিতার বাড়িতে। যে গৃহবধূকে বছর দুয়েক আগে ধর্ষণ করা হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল পলাতক অভিযুক্তের বিরুদ্ধে। নির্যাতিতার অবস্থা আশঙ্কাজনক। স্থানীয় একটি হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। মূল অভিযুক্ত সহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে জয়পুরের কোতোয়ালি থানার পুলিশ।
২০১৮ সালের এপ্রিল মাসে নির্যাতিতাকে মহিলাকে ধর্ষণ করে অভিযুক্ত। নির্যাতিতা বিবাহিত। সেই অভিযোগের বিচারপ্রক্রিয়া চলছিল। তারপরই মাস সাতেক আগে মূল অভিযুক্ত আচমকাই বেপাত্তা হয়ে যায়। দীপাবলির আগেই ফিরে আসে গ্রামে। তারপরই এই ভয়ঙ্কর ঘটনার সাক্ষী রইল গোটা গ্রাম। স্থানীয়দের অভিযোগ নির্যাতিতার বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার সময় অভিযুক্ত ও তার সহযোগীদের গায়েও আগুন লাগে। সেই অবস্থায় তারা পালিয়ে যায় একাড়া ছেড়ে। পরে পুলিশ তিন জনকে গ্রেফতার করে।
মহামারির মিশরে মমি টানতে পারে পর্যটকদের. মৃত্যু গহ্বর থেকে উদ্ধার প্রচুর শবাধার ..
আগামী শীতকালে কেটে যাবে মহামারির মেঘ, দাবি করেছেন করোনা প্রতিষেধক আবিষ্কারকের .
জয়পুরের কোতোয়ালি থানার স্টেশনা হাউসের পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন ইতিমধ্যেই নির্যাতিতাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার চেষ্টার করা হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। নির্যাতিতা মহিলার শরীর প্রায় ৬০ শতাংশই পুড়ে গেছে। তবে এই ঘটনার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অভিযুক্ত ও তার সহযোগীরাও। তাদের দেহের ৩০ শতাংশ পুড়ে গেছে। মূল অভিযুক্তকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আগামী ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। অভিযুক্তকে সাহায্য করার অভিযোগে তার ভাই ও বাবাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।তাদের শরীরের বেশকিছু অংশ পুড়ে গেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৭ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।