সংক্ষিপ্ত
- চিকিৎসক আর স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার দাবি
- কেন্দ্র চিঠি পাঠাল রাজ্যগুলিকে
- চিকিৎসকদের ওপর হিংসা বরদাস্ত করা হবে না
- জামিন অযোগ্যধারায় মামলা দায়ের করা হবে
চিকিৎসকদের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষিত করতে আরও একবার কেন্দ্রীয় সরকার চিঠি পাঠাল রাজ্যগুলিকে। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফ থেকে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের ওপর হিংসা জামিন অযোগ্য ও স্বীকৃতি যোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত হবে। করোনাভাইরাসের এই সংক্রমণকালে স্বাস্থ্য কর্মী আর চিকিৎসকরাই হলেন প্রথম সারির যোদ্ধা। মহামারির এই কালে স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানান উচিৎ। আগেও চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের উগ্যোদকে স্বাগত জানান হয়েছিল।
অক্টোবরেই আসছে করোনার তৃতীয় তরঙ্গ, পরিস্থিতি মারাত্মক হওয়ার আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের ...
দেবাঙ্গনা, নাতাশা, আফিসদের জামিন বহাল, সুপ্রিম কোর্টেও অস্বস্তিতে দিল্লি পুলিশ ...
সম্প্রতী বেশ কয়েকটি ঘটনা সামনে এসেছে, যেখানে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীদের অপমান করা হয়েছে অথবা তাদের ওপর হিংসার ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু আগামী দিনে তা বরদাস্ত করা হবে না বলেও কেন্দ্রের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের সুরক্ষা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় সরকার বেশ কয়কটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ২০২০ সালে ২২ এপ্রিল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক মহামারি রোগের সময় হিংসার বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য়সেবা কর্মীদের ও তাদের সম্পত্তিকে সুরক্ষা প্রদানের জন্য মহামারি রোগ আইন ১৮৯৭সালের আইন সংশোধন করার জন্য একটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যুগ্মসচিব লভ আগরওয়াল স্বাক্ষরিত সেই চিঠিতে আরও একবার রাজ্যগুলিকে পাঠান হয়েছিল।
দিল্লিতে রাজ্যপাল-স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর সাক্ষাৎ, রাজ্য রাজনীতিতে জল্পনা শুরু ..
চিঠিতে বলা হয়েছে সংশোধিত আইন অনুযায়ী যে ব্যক্তি স্বাস্থ্য সেবা কর্মীদের বিরুদ্ধে হিংসা বা অশালীন কার্যকলাপে লিপ্ত হবে তাহলে তাদের কারাদণ্ডে দন্ডিত করা হবে আর জরিমানা করা হবে। এজাতীয় অপরাধানকে জামিন অযোগ্য ধারায় অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। মহামারির এই সময়ে দেশে নানা প্রান্তে আক্রান্ত হচ্ছে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য কর্মীরা। এমনয়ই অভিযোগ তুলেছিল চিকিৎসক সংগঠন আইএমএ বা ইন্ডিয়ার মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। পরবর্তীকালে তারা পাশে পেয়েছেন দেশের আরও একাধিক চিকিৎসক সংগঠনকে। হিংসার বিরুদ্ধে দেশের একাধিক চিকিৎসক সংগঠন সরব হওয়ার পরেই কেন্দ্রীয় সরকার এজাতীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।