লাদাখ ইস্যুতে সর্বদলীয় বৈঠক সনিয়া গান্ধীর ৭ প্রশ্নপ্রশ্ন করেন শরদ পাওয়ারওউদ্ধব ঠাকরে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন

লাদাখ ইস্যুতে এদিন সর্বদল বৈঠক ডেকেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেই বৈঠকের প্রথম বক্তা ছিলেন কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধী। তিনি বলেন লাদাখ ইস্যুতে এখনও অন্ধকারে রয়েছে গোটা দেশ। ভিডিও কনফারন্সের মাধ্যমে এই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশ্য ছুঁড়েদেন একের পর এক প্রশ্ন। পাশাপাশি তিনি বলেন লাদাখ ইস্যুতে এখনও অন্ধকারে রয়েছে গোটা দেশে। কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পুরো পরিস্থিতি জানানোরও আবেদন জানিয়েছেন তিনি।

তাঁর প্রশ্নগুলি হলঃ
কবে চিনের সৈন্যরা ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছিল?
কেন্দ্রীয় সরকার কবে জানতে পেরেছিল যে চিনা সেনারা সীমান্ত লঙ্ঘন করেছে?
 ৫ মে-র রিপোর্ট হওয়ার আগে না পরে? যদি সেই সময় হত তাহলে সরকার ৫ মে থেকে ৬ জুন পর্যন্ত এতটা সময় নষ্ট করল কেন?
দেশের সীমান্তের স্যাটেলাইট ছবি কি সরকার নিয়মিত পায় না?
সীমান্তের কার্যকলাপ সম্পর্কে গোয়েন্দা সংস্থা কি কোনও তথ্য পায়নি?
সেনাবিহানীর গোয়েন্দা সংস্থা কি সরকারকরে অবগত করেনি সীমান্ত সম্পর্কে? যেখানে সেনা জমায়েত করা হয়েছে।
সরকার কি মনে করে লাদাখ ইস্যুতে কি গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল?

Scroll to load tweet…

শুক্রবার সর্বদলীয় বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন লাদাখ ইস্যুতে তিনি ও তাঁর দল প্রধানমন্ত্রীর পাশে দৃঢ়়তার সঙ্গে থাকবেন বলেও জানিয়েছেন। পাশাপাশি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, সর্বদলীয় বৈঠক একটি ভালো ইঙ্গিত। এই বৈঠকের মধ্যে দিয়েই গোটা দেশ ঐক্যবদ্ধভাবে ভারতীয় সেনা জওয়ানদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিচ্ছে। মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী ও শিবসেনা প্রধান উদ্ধব ঠাকরেও প্রধানমন্ত্রীর পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। তবে জোটসঙ্গী এনসিপি প্রধান শরদ পাওয়ার জানতে চেয়েছেন সোমবার সেনা নিরস্ত্র অবস্থায় না সশস্ত্র অবস্থায় লাইন অব অ্য়াক্চুয়াল কন্ট্রোলে গিয়েছিল।

Scroll to load tweet…

Congress leader Sonia Gandhi asks government to 7 question. Sharad Power asks army was in arms or not on 15 June.

লাদাখ ইস্যুতে সর্বদলীয় বৈঠক। সনিয়া গান্ধীর ৭ প্রশ্ন কেন্দ্রকে। প্রশ্ন করেন শরদ পাওয়ারও। উদ্ধব ঠাকরে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন।