সংক্ষিপ্ত

  • মারণ রোগ থেকে বাঁচার জন্য প্রত্যেকেরই ভরসা মাস্ক
  • ভারত সরকারের পক্ষ থেকে এই মাস্ক রফতানিতে জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা
  • যতদিন পর্যন্ত পরবর্তী নির্দেশিকা জারি না হবে ততদিন পর্যন্ত এই নির্দেশিকা জারি থাকবে
  • ইতিমধ্যেই করোনা ভাইরাস নিয়ে জাতীয় স্তরে হেল্পলাইন নম্বরও চালু করা হয়েছে

করোনার আতুরঘর এখন চিন। করোনা ভাইরাস নামটা শুনলেই প্রত্যেকেই যেন আতঙ্কিত। করোনা আতঙ্কে ইতিমধ্যেই ভয়ে কাঁপছে চিন।  এই আতঙ্ক এখন ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। মুহূর্তের মধ্যে একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস।  করোনা ভাইরাসের বাহক হল মানুষ। মানুষের সংস্পর্শেই সংক্রমিত হচ্ছে এই করোনা ভাইরাস । মানুষের নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গেই ছড়িয়ে যাচ্ছে এই রোগের জীবানু।  যত দিন যাচ্ছে ততই যেন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ভাইরাসে আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা। এহেন পরিস্থিতিতে  ক্রমশ বাড়ছে মাস্কে চাহিদা। মারণ রোগ থেকে বাঁচার জন্য প্রত্যেকেরই ভরসা মাস্ক। কিন্তু ভারত সরকারের পক্ষ থেকে এই মাস্ক রফতানিতে জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা।

 

গতকালই ডিরেক্টর জেনারেল এব ফরেন ট্রেড-এর পক্ষ থেকে নিদের্শিকা জারি করা হয়েছে।  এবং তাতে বলা হয়েছে, রেসপিরেটরি মাস্কই শুধু নয়,  ধূলিকণা ঠেকাতে যে সমস্ত মাস্ক ব্যবহার করা হয় তার কোনওটাই এখন রফতানি করা যাবে না। যতদিন পর্যন্ত পরবর্তী নির্দেশিকা জারি না হবে ততদিন পর্যন্ত এই নির্দেশিকা জারি থাকবে। এদিকে চিন পেরিয়ে দেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে এই রোগ।

আরও পড়ুন-করোনা ভাইরাসের হানা ভারতে, জোর ধাক্কা পর্যটন শিল্পে...


কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে একাধিক নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফ থেকেও জানানো হয়েছে কোনও ভারতীয় যেন চিনে না যায়।   অন্যদিকে করোনা ভাইরাস নিয়ে জাতীয় স্তরে হেল্পলাইন নম্বরও চালু করা হয়েছে। সেখানে ফোন করলেই ভাইরাসের যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে। এছাড়াও কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, এখনও কোনও ভ্যাকসিন বা অ্যালোপ্যাথি ওষুধের দ্বারা করোনা ভাইরাস দমন করা যাচ্ছে না। ফলে উপসর্গ অনুযায়ী প্রতিশেধকের উপরই ভরসা রাখতে হচ্ছে। অ্যালোপ্যাথির বদলে হোমিওপ্যাথিতেই করোনা ভাইরাস সারানো যেতে পারে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রের আয়ুর্বেদ মন্ত্রক।