- স্বাস্থ্য পরিষেবা ও বিদেশ নীতি নিয়ে আলোচনা
- রাষ্ট্রসংঘের সাধারণ সভায় আলোচনা
- যক্ষার বিরুদ্ধে লড়াই শেষ হবে পাঁচ বছর আগে
- যোগ ব্যায়াম আর আয়ুর্বেদে জোর দেওয়া হয়েছে
প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্য পরিষেবা, সাশ্রয়ী মূল্য স্বাস্থ্য পরিষেবা, সরবরাহের উন্নতি ও নির্দিষ্ট লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে চলা-- এই চারটি মূল স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে চিকিৎসা ক্ষেত্র একটি সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করেছে ভারত। রাষ্ট্র সংঘের সাধারণ পরিষদের সভায় এমনটাই বার্তা দিলেন ভারতের প্রতিনিধি প্রতীক মাথুর। রাষ্ট্র সংঘের সাধারণ সভায় গ্লোবাল হেল্থ অ্যান্ড ফরেন পলিসি সম্পর্কিত আলোচনা সভায় ভারতের দৃষ্টিভঙ্গির কথা গোটা বিশ্বকে জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন একটি স্বাস্থ্য়কর জীবনের প্রতীক হল প্রতিটি ব্যক্তির মৌলিক অধিকার এবং পূর্ণ সুরক্ষা ও তা ভোগ করার জন্য সম্ভব্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া।
Watch: India’s statement on Global Health and Foreign Policy
— India at UN, NY (@IndiaUNNewYork) December 7, 2020
India calls for holistic approach to health based on prevention, affordability, supply side enhancement and adoption of mission mode.
🇮🇳 walks the talk to assist countries tackle Covid globally. pic.twitter.com/1eOaLCbxuB
প্রতীক মাথুর আরও বলেন, করোনাভাইরাস জনিত এই মহামারির কথা মাথায় রেখে, ভবিষ্যৎ মহামির মোকাবিলায় দীর্ঘ মেয়াদী কৌশল গ্রহণ করার পাশাপাশি তারজন্য একটি নির্দিষ্ট রোডম্যাপ তৈরি করে রাখা জরুরি বলেও জানিয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, প্রয়োজনী ওষুধের যোগান, ডায়াগনিস্টিক সরঞ্জামের প্রয়োজনীয় সরবরাহ ও প্রযুক্তিগত উন্নতির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। আন্তর্জাতিক মহামারি দিবসে এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য প্রতিবেশী রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ারকেও স্বাগত জানিয়েছ ভারত।
কৃষকদের বনধে অশান্তি রুখতে ১৪৪ ধারা জারি,পাল্টা শান্তিপূর্ণ বনধের আশ্বাস বিক্ষোভকারীদের ...
ফাইজারের পর এবার আসরে সেরাম, ভারতে করোনা-টিকা জরুরি ব্যবহারের অনুমতি দাবি ...
প্রতিরোধমূলক স্বাস্থ্য পরিষেবার কথা বলতে গিয়ে প্রতীক মাথুর বলেনস ডায়াবেটস, রক্তচাপ ও হতাশার মত রোগের সঙ্গে লড়াই করার জন্য ভারত যোগব্যায়াম, আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ওপরেই জোর দিচ্ছে একই সঙ্গে তিনি বলেন চিকিৎসা পরিষেবা প্রত্যন্ত এলাকা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের স্বাস্থ্য পরিষেবা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তিনি আরও বলেন আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া মানুষের কাছে স্বাস্থ্য পরিষেবা পৌছে দিতে বিমারও ব্যবস্থা করা হয়েছে। পাশাপাশি তিনি বলেন পিছিয়ে পড়া শ্রেণি মহিলা বিশেষত গর্ভাবতী ও কিশোরী ও শিশুদের পুষ্টিকর খাবার দেওয়ার দিকেও জোর দেওয়া হয়েছে। সেই জন্য বেশ কয়েকটি সরকারি প্রকল্প চালান হয়। একটি সঙ্গে ভারত ২০৩০ সালের মধ্যে যক্ষা রোগ শেষ করার লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। তিনি হবলেন নির্ধিরিত সময়ের পাঁচ বছর আরেই সেই লড়াইতে সফল হবে বলেও জানান হয়েছে।
Read Exclusive COVID-19 Coronavirus News updates, from West Bengal, India and World at Asianet News Bangla.
খেলুন দ্য ভার্চুয়াল বোট রোসিং গেম এবং চ্যালেঞ্জ করুন নিজেকে। கிளிக் செய்து விளையாடுங்கள்
Last Updated Dec 8, 2020, 10:03 AM IST