সংক্ষিপ্ত

ইউপির এই দুটি আসন কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি বল মনে করা হত। আমেঠিতে গান্ধী পরিবারের চার সদস্য সঞ্জয় গান্ধী, রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীর আধিপত্য দেখা গিয়েছে।

 

উত্তরপ্রদেশের দুটি আসন আমেঠি এবং রায়বেরেলি নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। দলের একাংশের এটাই প্রত্যাশা যে, কংগ্রেস তার ঐতিহ্যবাহী আসন আমেঠি থেকে রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী রায়বেরেলির প্রার্থী হবেন। ইউপির এই দুটি আসন কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটি বল মনে করা হত। আমেঠিতে গান্ধী পরিবারের চার সদস্য সঞ্জয় গান্ধী, রাজীব গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুল গান্ধীর আধিপত্য দেখা গিয়েছে।

সেই আসন নিয়ে আজ দোলাচলে কংগ্রেস। রায়বেরেলিতে একচেটিয়া আধিপত্য ছিল ফিরোজ গান্ধী, ইন্দিরা গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধী-র মত ব্যক্তিত্বরা। এই দুই আসনকে টলাতে পারেনি মোদী ঝড়ও। তাই পরিবারের এই গড়ে কী এবার তবে পারি জমাতে চলেছে ভাই-বোন জুটি।

২০০৪ থেকে ২০২৯ সাল পর্যন্ত সাংসদ ছিলেন সোনিয়া গান্ধী

২০০৪ থেকে ২০২৯ সাল পর্যন্ত এই আসনে সাংসদ ছিলেন সোনিয়া গান্ধী। ২০১৯ সালে, সোনিয়া গান্ধী স্পষ্ট করেছিলেন যে এটিই তার শেষ লোকসভা নির্বাচন। তাই সম্প্রতি দল তাঁকে রাজ্যসভায় পাঠিয়েছে। সোনিয়া গান্ধীর অনুপস্থিতিতে, কংগ্রেস এই ঐতিহ্যবাহী আসনটি প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর জন্য নামকরণ করতে পারে বলে জল্পনা ছিল।

এই দুই আসন নিয়ে তৈরি হওয়া জল্পনা এখনও শেষ হচ্ছে না। এটা প্রত্যাশিত ছিল যে কংগ্রেস তার ঐতিহ্যবাহী আসন আমেঠি থেকে রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী রায়বেরেলি থেকে প্রার্থী করবে, কিন্তু এখন কিছু মিডিয়া রিপোর্ট দাবি করছে যে রাহুল গান্ধী কেউই আমেঠি থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না৷ তবে রাহুল বা প্রিয়ঙ্কা এই বিষয়ে এখনই কোনও কথা বলেননি।