সংক্ষিপ্ত

  • ২ বছর পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হতে পারে
  • ঋণ শোধের ওপর ছাড় দেওয়ার পরিকল্পনা
  • সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছে কেন্দ্র
  • বুধবার পরবর্তী শুনানি 
     

লোন মোরেটরিয়াম চলতে পারে দুবছর পর্যন্ত। যার অর্থ যাঁরা বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত্ব ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছেন তাঁদের ঋণ পরিশোধের জন্য  আগামী দুবছরের জন্য ছাড় দিতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে ঋণ পরিষোধের ওপর স্থগিতাদের দু বছর বাড়ানো যেতে পারে। এই বিষয়ে বুধবার পর্যন্ত শুনানি স্থগিত রেখেছে শীর্ষ আদালত। কারণ মঙ্গলবার শুনানির সময় পর্যন্ত কেন্দ্রের পক্ষ থেকে কোনও লিখিত হলফনামা দাখিল করা হয়নি। 

 করোনাভাইরাস জনিত মহামারির কারণে গোটা দেশেই চলছে লকডাউন। প্রায় স্থগিত রয়েছে আর্থিক কার্যকলাপ।  এই অবস্থায় রীতিমত ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এই  পরিস্থিতিতে তাঁদের ঋণ পরিশোধের জন্য বাড়তি  সময় দেওয়া হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে এক ফলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি বা সংস্থা ঘুরে দাঁড়াতে পারবে। একই সঙ্গে দেউলিয়া হওয়ার হাত থেকেও রক্ষা পাবে। কিন্তু প্রশ্ন হল সরকার কী ঋণের ওপর সুদ ছাড় দেবে ?

কেন্দ্রের পক্ষ থেকে সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা জানিয়েছেন, রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ও ব্যাঙ্কার অ্য়াসোসিয়েশনের সঙ্গে কথা বলেই এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। এই সঙ্গে এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের অনুমতিও প্রার্থনা করেছেন তিনি। 


সলিসিটার জেনারেল তুষার মেহতা আরও বলেন, যে জিডিপি করেছে ২৩ শতাংশেরও বেশি। রীতিমত চাপের মুখে পড়েছে দেশের অর্থনীতি।গত সপ্তাহেই সুপ্রিম কোর্ট কেন্দ্রের কাছে জানতে চেয়েছিল সুদ মকুবের বিষয়ে কী কী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি শীর্ষ আদালত মন্তব্য করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার আরবিআইকে কখনও ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে পারে না।

উত্তপ্ত প্যাংগং-এ আধিপত্য বিস্তার ভারতের, লাল ফৌজদের প্রতিহত করতে অবস্থান কালা পাহাড়ে .. 

তবে আগে থেকেই আরবিআই জানিয়েছিল সুদ মকুবের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ব্যঙ্কগুলি রীতিমত ক্ষতির সম্মুখীল হবে। যা প্রভাবিত করবে ব্যঙ্কগুলির স্থিতিশীলতাকে। 

ইলাহাবাদ হাইকোর্টের রায় গেল কাফিল খানের পক্ষে, অবিলম্বে মুক্তির নির্দেশ চিকিৎসককে ...

ঋণ গ্রহণকারীদের ইএমআই প্রদানের ওপর স্থগিতাদেশের আর্জি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন গজেন্দ্র শর্মা ও আইনজীবী বিশাল তিওয়ারি। এদিন সেই অশোক ভূষণের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে শুনানির সময়ই কেন্দ্রের মন্তব্য কিছুটা হলেও আশার আলো দেখতে পেয়েছে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ গ্রহীতারা।