সংক্ষিপ্ত

তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির প্রতৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির প্রধান মুখ মায়াবতীর বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে জোর চর্চা চলে সোশ্যাল মিডিয়ায়ধান মুখ মায়াবতীর বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে জোর চর্চা চলে সোশ্যাল মিডিয়ায়। মায়াবতী নিজেই জানালেন কেন বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি অনেক বছর আগে।


তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা উত্তরপ্রদেশের বহুজন সমাজবাদী পার্টির প্রধান মুখ মায়াবতীর বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত নিয়ে জোর চর্চা চলে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বেশির ভাগ সময়েই সেই চর্চা শালীনতার সীমা লঙ্ঘন করে। কিন্তু নিজেদের সিদ্ধান্ত নিয়ে কখনই জনসমক্ষে কোনও মতামত প্রকাশ  করেন না এই রাজনীতির কারবারিরা। এবার নিয়মের বাত্যয় হলো। মুখ খুললেন মায়াবতী। নিজেই জানালেন কেন বিয়ে না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি অনেক বছর আগে।

মায়াবতীর বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের অভিযোগ, তিনি জনতার টাকায় প্রাসাদোপম বাড়ি বানিয়েছেন উত্তরপ্রদেশে। বিত্ত বিলাসের যাবতীয় উপাদান রয়েছে সেই বাড়ির অন্দরে। শুধু তাই নয়, জনতার টাকাতেই তৈরি হয়েে তাঁর মূর্তি। মানুষকে সেই বিপুল অর্থ ফিরিয়ে দেওয়ার দাবিতে তাঁর বিরুদ্ধে মামলাও হয়েছে সুপ্রিমকোর্টে।

এই মামলার আবেদনের প্রতুত্তরেই মায়াবতী জানিয়েছেন, "দলিতের উন্নতির জন্য আমি গোটা জীবন দিয়েছি।  সেই জন্য বিয়ের সিদ্ধান্তকেও নাকচ করেছি। তিনি আরও যোগ করছেন, "মানুষ তাঁদের দলিত নেত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে এই মূর্তি বানিয়েছে।  এই নেত্রী গোটা জীবন উৎসর্গ করেছে তাঁদের সেবায়।"

মায়াবতী যাই বলুন, মেন্টর কাশীরামের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে চর্চা চলেছে দেশ জুড়েই। তাঁর এক কথায় পরিবার ছেড়েছিলেন মায়াবতী। আইপিএস পরীক্ষা দিন তিনি. এমনটাই চেয়েছিলেন তাঁর বাবা। কিন্‌তু সংগঠনের জন্যে ঘর ছাড়েন তিনি সেদিন। উত্তরাধিকারী মায়াবতীর সঙ্গে দীর্ঘদিন এক ছাদের তলায় থেকেওছেন  বিএসপির জন্মদাতা কাশীরাম। 

প্রসঙ্গত এই লোকসভা ভোটে লড়াই করছেন না মায়াবতী। শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জনতাকে জানিয়েছেন তিনি। ভোটে না দাঁড়িয়েও কী ভাবে চর্চায় থাকা যায়, তা মায়াবতীই জানেন।