সংক্ষিপ্ত
- বিশাখাপত্তনমে গ্যাস দুর্ঘটনায় মৃত্যের সংখ্যা ৭
- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি শতাধিক মানুষ
- আক্রান্তদের পাশে থাকার বার্তা
- প্রধানমন্ত্রী ও রাহুল গান্ধীর
বিশাখাপত্তনমের গ্যাস লিকের ঘটনায় ক্রমশই বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। এখনও পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৭ জনের । মৃতের তালিকায় রয়েছে একটি শিশুও। হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন ১২০ জন। এই অবস্থায় বিশাখাপত্তনমের ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে রাহুল গান্ধীও। প্রত্যেক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বিশাখাপত্তনমের মৃতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেছেন
বিশাখাপত্তনমের পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক ও জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। পরিস্থিতির দিকে বিশেষ নজর রাখা হচ্ছে। বিশাখাপত্তনমের সকল বাসিন্দার সুরক্ষা ও মঙ্গল কামনা করছি।
বিশাখপত্তনমের পরিস্থিতি মোকাবিলায় কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বা নেওয়া হবে তা নিয়ে সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অন্ধ্র প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ওয়াই এস জগনমোহন রেড্ডির সঙ্গেও কথা বলেছেন নরেন্দ্র মোদী। প্রয়োজনীয় সাহায্যেরও প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
বিশাখাপত্তনমের দুর্ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেন,
বিশাখা পত্তনমের ঘটনা খুবই অস্বস্তিকর। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষ পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে।
আমরা ধারাবাহিকভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। বিশাখাপত্ত
আমি বিশাখাপত্তনমের মানুষদের মঙ্গল কামনা করছি।
আমি শুনে অবাক হচ্ছি। এলাকায় কংগ্রেস নেতা ও কর্মীবৃন্দকে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রয়োজনীয় সকল সহায়তা ও সহযোগিতা করার অনুরোধ জানাচ্ছি। যাঁরা মারা গেছেন তাঁদের পরিবারের প্রতি আমার মনবেদনা রয়েছে। হাসপাতালে যাঁরা ভর্তি রয়েছেন তাঁদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।
প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে এলজি পরিমার ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড নামের একটি প্ল্যান্ট থেকে স্টাইরিন জাতীয় গ্যাস লিক হতে শুরু করে। রাত আড়াইটে নাগাদ দুর্ঘটনা ঘটে। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে গোটা দেশের সঙ্গে লকডাউন চলছে অন্ধ্রপ্রদেশের। কিন্তু দুর্ঘটনা গ্রস্ত মানুষকে উদ্ধার করতে প্রথমে স্থানীয়রাই ঝাঁপিয়ে পড়েন। তৎপরতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করে প্রশাসনও।