সংক্ষিপ্ত

সনিয়া গান্ধীকে লেখা চিঠিতে সিধু রাজ্যের একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য সময় চেয়েছেন। পাশাপাশি চিঠিতে সিধু জিজ্ঞাসা করেছেন দল না রাজ্য সরকার কে শেষপর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করবে।

পঞ্জাব কংগ্রেসের (Punjab Congress) প্রধান নভজ্যোৎ সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu) দলের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীকে (Sonia Gandhi) একটি চিঠি লিখেছেন। ২০২২ সালে পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের কংগ্রেসের ইস্তেহারের বিষয় নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি দলের কর্মসূচিসহ একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য সময়ও চেয়েছেন তিনি। চিঠিতে গোটা বিষয়টিকে তিনি পঞ্জাবের পুনরুত্থান ও মুক্তির শেষ সুযোগ বলেও অভিহিত করেছেন। 

সনিয়া গান্ধীকে লেখা চিঠিতে সিধু রাজ্যের একাধিক বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য সময় চেয়েছেন। পাশাপাশি চিঠিতে সিধু জিজ্ঞাসা করেছেন দল না রাজ্য সরকার কে শেষপর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা করবে। চিঠিতেই পঞ্জাবের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চন্নির সঙ্গে তাঁর যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তারও উল্লেখ রয়েছে। পাশাপাশি বিধানসভা নির্বাচন যে পঞ্জাব মডেল উপস্থাপন করা হবে- নিয়েও আলোচনা করতে চান বলেও জানিয়েছেন।  । 

পঞ্জাব সরকারের যে যে বিষয়গুলিতে অগ্রাধিকার দেওয়া জরুরি সেই বিষয়গুলিও উত্থাপন করেছেন। ২০১৭ সালে দেওয়া প্রতিশ্রুতি পুরণের পাশাপাশি সিধু বলেছেন কৃষি পরিকাঠামোর উন্নতি আরও জরুরি। পাশাপাশি মাফিয়া নিয়ন্ত্রণ আইন আরও কড়া করা জরুরি। সূত্রের খবর গত ১৫ অক্টোবর নভজ্যোৎ সিং সিধু চিঠি লিখেছেন। কিন্তু সম্প্রতি দলনেত্রীকে লেখা সেই চিঠি তিনি নিজেরে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন। সিধু চিঠিতে পঞ্জাবের মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার, ন্যায়বিচার, কৃষি, বিদ্যুৎ, কর্মসংস্থানসহ একাধিক বিষয় নিয়ে অলোচনা করেছেন। Bangladesh: বাংলাদেশের হিংসার ঘটনায় উদ্বেগ, ৩১ বুদ্ধিজীবির বিবৃতি প্রকাশ

CWC Meet: অবশেষে সভাপতি নির্বাচনের পথেই হাঁটল কংগ্রেস, নির্বাচনের সূচি নিয়ে আলোচনা বৈঠকে

Terror Attack: ফুচকাওয়ালা ও ছুতোর মিস্ত্রিকে গুলি করে হত্যা, জঙ্গিহানায় রক্তাক্ত ভূস্বর্গ

শনিবার কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক ছিল। সেই বৈঠকে সনিয়া গান্ধী বলেছিলেন প্রয়োজনে দলের নেতারা আলোচনা ও সমালোচনার জন্য তাঁর সঙ্গে দেখা করতে পারেন। মিডিয়ারা মাধ্যমে তাঁকে কোনও কথা জানানোর প্রয়োজন নেই। সোনিয়া গান্ধীর সেই বক্তব্যের ঠিক পরের দিনই সিধু দলনেত্রীকে নেখা চিঠি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। যদিও চিঠিতে রাজ্য কংগ্রেসের প্রধান হিসেবে নিজেকে উল্লেখ করেননি সিধু। যদিও চিঠি লেখার এক দিন পরেই রাহুল গান্ধী ও কেসি বেনুগোপানের সঙ্গে দেখা করার পর পঞ্জাব কংগ্রেসের প্রাধানের পদ থেকে ইস্তফা প্রত্যাহার করেন তিনি। 

YouTube video player