Operation Sindoor: আবারও সামনে চলে এল পাকিস্তানের বেহাল অবস্থা। উল্লেখ্য, ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর পরেই পাল্টা একের পর আক্রমণ শুরু করে পাকিস্তান। 

Operation Sindoor: শক্তি একেই বলে। ৬০০-রও বেশি পাকিস্তানি ড্রোনকে গুঁড়িয়ে দেয় ভারতের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম। প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের একটি সূত্র মারফত এমনটাই জানা যাচ্ছে।

সূত্রের খবর, সেই অভিযানের পরেই ভারত সীমান্ত বরাবর সক্রিয় করে দেয় নিজেদের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে। 

‘সুদর্শন চক্র’ ছড়াও মোতায়েন করা হয় ১০০০টিরও বেশি অ্যান্টি এয়ারক্রাফ্ট বন্দুক এবং ৭৫০টি সর্ট রেঞ্জ সারফেস-টু-এয়ার মিশাইল। আর সেগুলির কার্যকারিতা আরও বাড়িয়ে তোলে ‘আকাশ তীর’ সিস্টেম। যেটি সঠিক সময়ে, ভারতের দিকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রগুলিকে ধ্বংস করতে সক্ষম হয়ে ওঠে। 

Scroll to load tweet…

অন্যদিকে, ভারতের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের অন্যতম মূল উপাদানগুলি হল এল-৭০ এয়ার ডিফেন্স রাইফেল, জু-২৩এমএম রাইফেল এবং সিলকা রাইফেল সিস্টেম ইত্যাদি। প্রসঙ্গত, কয়েক মাস আগেই ‘আকাশ তীর’ প্রোজেক্টের অধীনে ‘আকাশ তীর; এবং ’ইন্টিগ্রেটেড এরিয়াল কমান্ড অ্যান্ড কন্ট্রোল সিস্টেম' যুক্ত করা হয়েছিল।

গত ২২ এপ্রিল, পহেলগাঁওয়ে ২৬ জন নিরস্ত্র মানুষকে হত্যা করে লস্করের ছায়া সংগঠন টিআরএফের পাঁচ জঙ্গি (terrorist)। এরপর ৭ মে, ভোর-রাতে পাকিস্তানের মধ্যে থাকা জঙ্গিঘাঁটিগুলিতে পাল্টা অপারেশন চালায় ভারত। কার্যত, গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় পাকিস্তান এবং POK-র মত ৯টি জঙ্গিঘাঁটি। 

Scroll to load tweet…

তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে চালানো সেই অভিয়ানের জবাবে, ভারতের সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলির জনবহুল এলাকা এবং সেনাঘাঁটিকে লক্ষ্য করে হামলা চালায় পাকিস্তান। তাহলে কি তারা জঙ্গিদের সমর্থন করে। উত্তর জলের মতো পরিষ্কার। 

কিন্তু সেই হামলা প্রতিহত করার পাশাপাশি পাল্টা প্রত্যাঘাত চালায় ভারত। আর তার জেরেই তছনছ হয়ে যায় পাকিস্তানের একধিক বায়ুসেনাঘাঁটি। জানা যাচ্ছে, এখনও পর্যন্ত ভারতীয় সেনার অভিযানে নিহত হয়েছে ১০০ জনের বেশি জঙ্গি এবং ৩৫-৪০ পাকিস্তানি সেনা।

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।