সংক্ষিপ্ত
আগেই ১৯ জন নেতা নেত্রীর ও তারপরে আরও ১৫ জন বিরোধী নেতা ও দু'জন তৃণমূল সাংসদের সম্পত্তির পরিমাণ খতিয়ে দেখার আবেদন জানানো হয়েছিল। এবার সেই তালিকায় নব সংযোজন,বিজেপির জাতীয়স্তরের নেতা জেপি নড্ডা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, স্মৃতি ইরানি এবং ধর্মেন্দ্র প্রধানের নাম। এছাড়া এই তালিকায় নাম জুড়েছে রাজ্যের দুই নেতা নেত্রী, রূপা গঙ্গোপাধ্যায় এবং সিপিএমের সুজন চক্রবর্তীর।
বাংলা ছাড়িয়ে এবার হিসাবহীন সম্পত্তিবৃদ্ধির অভিযোগের তালিকায় জাতীয় স্তরের রাজনৈতিক নেতারাও। এই মর্মে নতুন করে বেশ কিছু জাতীয় স্তরের নেতাদের সম্পত্তির পরিমাণ খতিয়ে দেখার আবেদন জানিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল কলকাতা হাই কোর্টে।
আগেই ১৯ জন নেতা নেত্রীর ও তারপরে আরও ১৫ জন বিরোধী নেতা ও দু'জন তৃণমূল সাংসদের সম্পত্তির পরিমাণ খতিয়ে দেখার আবেদন জানানো হয়েছিল। এবার সেই তালিকায় নব সংযোজন,বিজেপির জাতীয়স্তরের নেতা জেপি নড্ডা, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ, স্মৃতি ইরানি এবং ধর্মেন্দ্র প্রধানের নাম। এছাড়া এই তালিকায় নাম জুড়েছে রাজ্যের দুই নেতা নেত্রী, রূপা গঙ্গোপাধ্যায় এবং সিপিএমের সুজন চক্রবর্তীর।
আরও পড়ুন - শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে গণ্ডগোল, মুশির্দাবাদে ৬ শিক্ষকের চাকরি বাতিল কলকাতা হাইকোর্টের
২৫ অগাস্ট বৃহস্পতিবার রাজ্য তথা দেশের মোট ২৪ জন দুঁদে নেতা নেত্রীর নামে হিসাবহীন সম্পত্তি বৃদ্ধির জনস্বার্থ মামলা দায়ের করার আর্জি জানানো হয়ে। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ এই মামলা রুজুর অনুমতি দেয়। আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকার এই মামলা টি কোর্টে উপস্থাপন করেন।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে প্রথম ১৯ তৃণমূল নেতা-নেত্রীর নামে সম্পত্তি বৃদ্ধির মামলা করে অনিন্দ্যসুন্দর দাস এবং বিপ্লবকুমার চৌধুরী । এরপর একই বছরে ফের ৩০ জন রাজনৈতিক নেতা নেত্রীর নামে সম্পত্তি বৃদ্ধির মামলা করেন অরিজিৎ। এই তালিকায় নাম ছিল সূর্যকান্ত মিশ্র, অধীর চৌধুরী-সহ বিরোধী দলের একাধিক নেতার। এরপর এই মামলার সূত্র ধরেই ফের আদালতে নতুন করে আবেদন জানান আইনজীবী শামিম আহমেদ।
২০১৭ সালে ১৯ জন নেতার নামে করা মামলায় ৫ বছরে (২০১১-২০১৬) এদের সম্পত্তির বিপুল বৃদ্ধি নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছিল। পরবর্তীকালে অনিন্দ্যসুন্দরের মামলার সঙ্গেই অরিজিতের মামলাটি জুড়ে দিয়েছিলেন বিচারপতি।
আরও পড়ুন - বাবাকে থাকতে দিলেও খেতে দেবেন না, বিবাদী পক্ষের এমন কথা শুনে তাজ্জব বিচারপতি