সংক্ষিপ্ত

  • উৎসবের মরশুমে ঘুরল রেলের চাকা
  • দেশজুড়ে চলবে একশোরটিরও বেশি স্পেশাল ট্রেন
  • ওয়েটিং লিস্টের যাত্রীদের সফর না করার পরামর্শ
  • বিজ্ঞপ্তি জারি করল রেল কর্তৃপক্ষ
     

নেপথ্যে করোনার আতঙ্ক। ওয়েটিং লিস্টে নাম থাকলে, যাত্রীদের দূরপাল্লা ট্রেনে না ওঠার আর্জি জানিয়ে এবার বিজ্ঞপ্তি জারি করল রেল। যাঁদের টিকিট কনফার্মড হয়ে গিয়েছে, স্রেফ তাঁদেরই রেলপথে যাত্রা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

আরও পড়ুন: উৎসবের মধ্যেই স্বস্তি দিল করোনাভাইরাসের গ্রাফ, দেশে সুস্থতার হার ৯০ শতাংশ

করোনা আতঙ্কেরই মাঝে স্বাভাবিক ছন্দ ফিরছে জনজীবনে। আনলকে পর্বে সড়কপথে সচল পরিবহণও। লোকাল ট্রেন পরিষেবা বন্ধ রয়েছে এখনও। স্রেফ কর্মীদের জন্য হাতেগোনা কয়েকটি স্পেশাল ট্রেন চালাচ্ছে রেল। সেই ট্রেনে ওঠতে না দেওয়াকে কেন্দ্র করে এ রাজ্যে বেশ কয়েকটি জায়গায় বিক্ষোভ দেখিয়েছে যাত্রীরা। এসবের মাঝেই উৎসবের মরশুমে গোটা দেশে বেশ কয়েকটি স্পেশাল ট্রেন চালু হয়েছে। ২০ অক্টোবর থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত উৎসব স্পেশাল ট্রেনগুলি।

আরও পড়ুন: সিন্ধু সভ্যতার বাসিন্দাদের ডায়েটে ছিল পনির আর দুধের খাবার, বৈজ্ঞানিক প্রমাণ দিলেন বাঙালি বিজ্ঞানী

এদিকে দীর্ঘদিন পর ট্রেন চালু হওয়ায় যাত্রীদের চাপ যথেষ্টই। কিন্তু সকলেরই টিকিটই যে কনফার্মড হবে, এমন তো নয়। ওয়েটিং লিস্টে নাম থাকবে অনেকেরই। সাধারণত যাঁদের টিকিট ওয়েটিং-এ থাকে, তাঁরাও ট্রেনে ওঠে পড়েন। কিন্তু ঘটনা হল, ট্রেনে যদি যাত্রীদের সংখ্যা বেড়ে যায়, সেক্ষেত্রে শারীরিক দূরত্ব বজায় থাকবে কী করে! আগাম সর্তকতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে একটি বিজ্ঞপ্তি  জারি করল দক্ষিণ-পূর্ব রেল। সেই বিজ্ঞপ্তিতেই ওয়েটিং লিস্টে থাকা যাত্রীদের ট্রেনে সফর না করার আর্জি জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ১৪ অক্টোবর  দেশ জুড়ে ১৯৬টি উৎসব স্পেশাল  ট্রেন চালানোর কথা ঘোষণা করে রেল।  বাদ যায়নি বাংলাও। এ রাজ্যে চলবে ৬৬টি স্পেশাল ট্রেন।