সংক্ষিপ্ত
- সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে অংশ নেবে বাংলাদেশ
- ১২২ জন সেনা জওয়ান এসেছে সেদেশ থেকে
- প্যারেডে অংশে নেবে তারাও
- উড়বে ডাকোটা যুদ্ধ বিমান
সাধারণতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে এবার কোনও বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান উপস্থিত থাকবে না। কিন্তু চলতি বছর রাজপথের প্যারেডে অংশ নেবের বাংলাদেশের (Bangladesh) সেনাবাহিনী। ভরত যখন ৭২তি সাধারণতন্ত্র দিবস উদযাপন করবে তখন বংলাদের উদযাপন করবে ৫০তম স্বাধীনতা দিবস। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ভূমিকার কথা স্মরণ করেই এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। ভারতীয় বিমান বাহিনীর বিশেষ বিমান সি-১৭এর করে ইতিমধ্যেই তাঁরা উড়িয়ে আনা হয়েছে ভারতে। একই সঙ্গে ভারতীয় বায়ু সেনার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দুটি দেশ একসঙ্গে প্যারেড করবে। যা বন্ধুত্বের প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে।
বিতর্কের মধ্যেই আরও ৪৫ লক্ষ কোভ্যাক্সিনের ডোজ, কেন্দ্র চিঠি দিল ভারত বায়োটেককে ..
ভারতীয় বায়ু সেনার পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, মুক্তি যুদ্ধের কথা স্মরণ করে ২৬ জানুয়ারি কুচকাওয়াজে ফ্লাই পাস্ট করবে ভারতীয় বিমান বাহিনীর ডাকোটা বিমান। এজাতীয় বিমানগুলি ১৯৭১ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ব্যবহার করা হয়েছিল। ডাকোটা যুদ্ধ বিমান দুটি এমআই ১৭১ভি যুদ্ধ বিমানের সঙ্গে উড়ে রুদ্র গঠন করবে। বাংলাদেশের বিমান বাহিনী শুরুই হয়েছিল ভারতের থেকে উপহার পাওয়া ডাকোটা যুদ্ধ বিমান দিয়ে। ভারতীয় বায়ু সেনার মুখপাত্র ইন্দ্রিনীল নন্দী জানিয়েছেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যেই সামনে আনা হচ্ছে ডাকোটা যুদ্ধবিমানগুলিকে। বাংলাদেশের সেনা বাহিনীর যখন প্যারেড করবে তখন এটি মঞ্চের পাশ দিয়ে উড়ে যাবে।
'গুলি করতে পারে কিন্তু ছুঁতে পারবে না ', জেপি নাড্ডার প্রশ্নে উত্তরে বললেন রাহুল গান্ধী ...
গত মাসেই মোদী সরকার ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে বেশ কয়েকটি কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ২০২০ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের আত্মসমর্পণ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী মোদী দিল্লির জাতীয় যুদ্ধ স্মৃতিসৌধে চিরন্তন শিখা জ্বালিয়েছিলেন। এছাড়াও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের নিয়ে একাধিক আলোচনাসভার আয়োজন করা। কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্দেশ্য মুক্তি যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের মাধ্যমে দেশের ইতিহাস আর গৌরবগাথা সকলের সামনে তুলে ধরা।