সংক্ষিপ্ত
পাইলট যে ভিডিওটি শেয়ার করেছেন তাতে কয়েক জনের সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করতে দেখা গেছে তাঁকে। মঞ্চে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে তিনিও গলা মিলিয়ে গানটি গেয়েছেন।
শচীনদেব বর্মন নয়। ইনি শচীন পাইলট (Sachin Pilot)। নিজের গাওয়া একটি গানের ভিডিও (Viral Video) সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। যা দেখেশুনে রীতিমত অবাক নেটবাসী। কারণ মুকেশের গাওয়া জনপ্রিয় গান 'জিনা ইঁহা, মরনা ইঁহা' গানটি মাইক হাতে সাবলীলভাবে গেয়েছেন তিনি। ১৯৭০ সালে মুক্তি পেয়েছিল রাজ কাপুরের সিনেমা মেরা নাম জোকার। সেই ছবিরই এই গান। আজও জনপ্রিয়। ভারতবাসীর মনের মনিকোঠায় রয়েগেছে কিমবদন্তী শিল্পি মুকেশ এই গানটি । সেই গানই বেশ কয়েক জনের সঙ্গে গাইলেন শচীন পাইলট।
পাইলট যে ভিডিওটি শেয়ার করেছেন তাতে কয়েক জনের সঙ্গে মঞ্চ শেয়ার করতে দেখা গেছে তাঁকে। মঞ্চে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে তিনিও গলা মিলিয়ে গানটি গেয়েছেন। ভিডিও পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গে শচীন পাইলট একটি ক্যাপশনও দিয়েছেন। তবে তাতে তেমন চমক নেই। কারণ তিনি গানের লাইনটাই ক্যাপশনে ব্যবহার করেছেন। যদিও গানের এই লাইনটি যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।
যাইহোক গত ২১ ডিসেম্বর এই ভিডিওটি শেয়ার করেছিলেন শচীন পাইলট। নিজের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকেই পোস্ট করেছিলেন। ইতিমধ্যেই ভিডিওটি ২লক্ষেরও বেশি ভিউ হয়েছে। বেশ কিছু সরস মন্তব্যও জুটেছে এই রাজনীতিবিদের সোশ্যাল মিডিয়ায়। অনেকেই শচীন পাইলটের গানের প্রশংশা করেছেন। তারিফ করেছেন অনেকে। অনেকে আবার বলেছেলন তাঁর গলা বরাবরই ভালো আর মিষ্টি।
বর্তমানে খোশ মেজাজে রয়েছেন শচীন পাইলট। এখন রাজস্থানের রাজনীতি অনেকটাই তাঁর নিয়ন্ত্রণ। সম্প্রতি রাজস্থানের মন্ত্রিসভায় বড় রদবদল করতে বাধ্য হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী অশেক গেহলট। পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী নতুন ১৫ জন মন্ত্রীর মধ্যে পাঁচ জনই কংগ্রেস নেতা শচীন পাইলটলের (Sachin Pilot) অনুগামী। রাজস্থান মন্ত্রিসভা রদবদলে (Rajasthan cabinet Reshuffle) কিছুটা হলেও স্বস্তির হাওয়া মরুরাজ্যে। রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলট (Ashok Gehlot) আর শচীন পাইটলের দ্বন্দ্ব মেটাতে রীতিমত বড় পদক্ষেপ গ্রহণ করল কংগ্রেস (Congress)।
রাজস্থানের মন্ত্রিসভায় সম্প্রতি এটি ছিল সব থেকে বড় রদবদল। ১৫ জন এদিন মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন। তার মধ্যে ১১ জনই মন্ত্রিপরিষদের সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন। ৪ জন প্রতিমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। ১১ জন পূর্ণ মন্ত্রীর মধ্যে তিন জন আগে প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন, তাঁদেরই পূর্ণ মন্ত্রী করা হয়েছে। অন্যদিকে গেহলটের মন্ত্রিসভা থেকে আগের তিন মন্ত্রীকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাকিরা বহার রয়েছেন। মন্ত্রিসভার এই রদবদলে অশোক গেহলটের মন্ত্রিসভার সদস্য সংখ্যা ৩০এর পৌঁছে গেল।