সংক্ষিপ্ত

একটি নয়- কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ তৈরির জন্য তিনটি দল তৈরি করলেন সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী। আর এই দলে অবশ্যই ঠাঁই পেয়েছেন রাহুল গান্ধী। অন্যদিকে রয়েছেন G-23র দুই বিদ্রোহী সদস্য গুলামনবি আজাগ ও আনন্দ শর্মা।

একটি নয়- কংগ্রেসের ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ তৈরির জন্য তিনটি দল তৈরি করলেন সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী। আর এই দলে অবশ্যই ঠাঁই পেয়েছেন রাহুল গান্ধী। অন্যদিকে রয়েছেন G-23র দুই বিদ্রোহী সদস্য গুলামনবি আজাগ ও আনন্দ শর্মা।  এরা মূলত দলের সাংগঠনিক দিক নিয়ে পরিকল্পনা তৈরি করবেন। অন্যদিকে দলের কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য একটি টাস্কফোর্স -২০২৪ও গঠন করা হয়েছে।  তাতে রয়েছে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী  প্রবীণ কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরম। কংগ্রেসের এই থিঙ্কট্যাঙ্ক দলে স্থান পেয়েছেন প্রশান্ত কিশোরের একটা সময়ের ঘনিষ্ঠ সহযোগী সুনীল কানুগোলু। আগেই অবশ্য ভোট-রণকৌশলের বিষয় তাঁকে দায়িত্ব দিয়ে চুক্ত করে রেখেছিল কংগ্রেস। 

টাস্ক ফোর্স ২০২৪- আগামী লোকসভা নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই এই গ্রুপটি তৈরি করা হয়েছে রাজস্থানে কংগ্রেসের চিন্তন শিবিরে এমনই দাবি উঠেছিল। এই দলের সদস্যরা মূলত আগামী জাতীয় নির্বাচন ও একধিক রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে দলের রণকৌশল পর্যালোচনা ও পরিকল্পনা করবে। নির্বাচনে দল নিয়ে শেষ কথা এই কমিটির সদস্যরাই বলবেন। পাশাপাশি নির্বাচনে হারজিতের দায়ও এদের ওপর বর্তাবে। 
 

রাজনৈতিক কমিটি- এই কমিটিতে রাহুল গান্ধীর সঙ্গে রয়েছেন তাঁর মা সনিয়া গান্ধী। এছাড়াও থাকবেন অম্বিকা সোনি, দিগ্বিজয় সিং, কেসি ভেনুগোপান ও জিতেন্দ্র সিং। এই কমিটির সদস্যদের কাজই হল দলকে চালিত করা। ভবিষ্যতের জন্য একটি সুপরিকল্পিত রোডম্যাপ তৈরি করা। 


ভারত জোড়া যাত্রা- গান্ধী জয়ন্তীর কথা মাথায় রেখে আগে থেকেই কংগ্রেস বেশকিছু পরিকল্পনা নিয়েছে। যারমধ্যে অন্যতম হল কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারিকা পর্যন্ত পদযাত্রা। এই কর্মসূচি যাতে সফল হয় তার দিকেও বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে কংগ্রেস। সেইজন্য একটি বিশেষ কমিটি তৈরি হয়েছে। এতে রয়েছেন শচীন পাইলট, শশী থারুর, রবনীস সিং বিট্টু, কেজে জর্জ, জোথি মণি, জুতি পাটোয়ারি সহ একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব। 

কংগ্রেসের তরফে একটি বিবৃতি জারি করে জানান হয়েছে, দলের সমস্ত বিভাগের প্রধানরা টাস্কফোর্ট ও কংগ্রেসের রাজনৈতিক বিষয়ের সদস্য হবেন নিজেদের পদাধিকার বলে। রাজস্থানে কংগ্রেসের চিন্তন শিবিরে দলের নেতৃত্বকে প্রবল সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে। সাংগঠনিক দুর্বলতাগুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। সেগুলি কাটিয়ে উঠতে একাধিক পদক্ষেপ করার কথাও বলেছিলেন সভানেত্রী সনিয়ো গান্ধী।  সেইমতই তিনটি কমিটি গঠন করল কংগ্রেস। তবে সেই কমিটিতে তেমন কোনও নতুনত্ব নেই। 

জ্ঞানবাপী মসজিদে শিবলিঙ্গের নিত্যপুজোর আবেদন, বারাণসী আদালতের দ্বারস্থ হিন্দু পক্ষ

বিজেপির সঙ্গে হিটলার স্ট্যালিনের তুলনা, ইডি-সিবিআই নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে তোপ মমতার

গণেশ গোষ্ঠীর জন্য প্রাক্তন জাপানি প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন মোদী, সুগার সঙ্গে দেখা করেন প্রধানমন্ত্রী