সংক্ষিপ্ত

  • কাশ্মীরের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিক দল 
  • কাশ্মীরের পরিস্থিতি  দেখতেই তাঁরা উপত্যকায় যাচ্ছেন 
  • সেখানে বেশ কিছু স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলবেন তাঁরা 
  • সোমবার নয়াদিল্লিতে আসেন ইইউ এর একটি কূটনৈতিক দল 

সোমবারই দিল্লিতে পৌঁচেছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের একটি দল। মোদীর সঙ্গে সাক্ষাতের পর  একটা বৈঠকও করেন।  পরিকল্পনা ছিল তাঁরা কাশ্মীরের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন। সেই উদ্দেশে তাঁরা ইতিমধ্যে রহনা দিয়ে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। যাওয়ার আগে ইউরোপীয় সংসদের সদস্য নাথান গিল জানিয়েছেন, 'বিদেশি কূটনীতিক হয়ে কাশ্মীরে গিয়ে সেখানকার পরিস্থিতি চাক্ষুস করা এটা আমাদের জন্য একটা ভালো সুযোগ। আমরা কাশ্মীরের স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে  বুঝতে পারব, তাঁরা বর্তমানে কী পরিস্থিতিতে রয়েছেন।' 

 

সোমবার সংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের অন্য এক সদস্য বিএন ডান। তিনি জানিয়েছেন,  'প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আমাদের ৩৭০ ধারা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানিয়েছেন। বেশ খানিকক্ষণ কাশ্মীর ইস্যুতে আমাদের আলোচনাও হয়েছে। কাশ্মীরে আদতে কী পরিস্থিতি রয়েছে, তা আমরা নিজেদের চোখে দেখতে চাই। আমরা মঙ্গলবার কাশ্মীরে যাব। বেশ কিছু স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলব। আমরা শুধু কাশ্মীরে শান্তি দেখতে চাই। কাশ্মীরে যাওয়ার পর বুঝতে পারব, সেখানকার বাসিন্দারা কী পরিস্থিতিতে রয়েছেন। '


সোমবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকদের সাদরে আমন্ত্রণ জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদ ও বাণিজ্য নিয়ে আলোচনা হয় বলে জানা গিয়েছে। আলোচনায় তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্যদের জানিয়েছেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যত দ্রুত সম্ভব  ব্যবস্থা নিতে হবে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নেওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।