সংক্ষিপ্ত
ইতিমধ্যেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ভারতের চন্দ্রযান-৩। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছেছে ভারত। চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করার পর থেকে ISRO-এর বিজ্ঞানীদের চাঁদ সম্পর্কিত অনেক তথ্য সরবরাহ করেছে চন্দ্রযান-৩।
চন্দ্রযান-৩ মিশনে দারুণ সাফল্য অর্জনের পর, এবার ইসরোর লক্ষ্য চন্দ্রযান-৪। ইসরো প্রধান এস সোমনাথ জানান, ভারতের পরবর্তী চন্দ্র মিশন চন্দ্রযান-৪-এর চূড়ান্ত পরিকল্পনা চলছে। তবে তার আগেই চোখ ধাঁধানো সাফল্য নরেন্দ্র মোদী সরকারের। এবার চাঁদের মাটি থেকেও কোটি কোটি টাকা মুনাফা হবে ভারতের বলে জানা গিয়েছে।
ইতিমধ্যেই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে ভারতের চন্দ্রযান-৩। বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে দক্ষিণ মেরুতে পৌঁছেছে ভারত। চন্দ্রপৃষ্ঠে অবতরণ করার পর থেকে ISRO-এর বিজ্ঞানীদের চাঁদ সম্পর্কিত অনেক তথ্য সরবরাহ করেছে চন্দ্রযান-৩। চাঁদকে আরো কাছ থেকে বোঝার জন্য এইসব তথ্য সত্যি গুরুত্বপূর্ণ।
চাঁদের মাটিতে ঘোরার সময়, প্রজ্ঞান ১ সেন্টিমিটার থেকে ১১.৫ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্যের ছোট ছোট পাথরের টুকরো খুঁজে পেয়েছে। Chandrayaan 3 এর এই আবিষ্কার ঘিরে পুর বিশ্বের বৈজ্ঞানিকদের মধ্যে আনন্দ উল্লাস দেখা মিলছে। বিশেষজ্ঞদের মতে এটা কোণও ছোটো খোঁজ নই বরং এই পাথরের টুকরোগুলি মানব সভ্যতার দিকদিশা বদলে দেবে। মহাকাশ জুড়ে ভারত এইভাবে নিজের সাফল্য বিস্তার করলে তা দেশবাসীর জন্য বিরাট গর্বের তা নিয়ে কোণও সন্দেহ নেই।
ইসরো চাইছে, চাঁদে প্রজ্ঞানের চোখে ধরা পড়া ওই সমস্ত পাথর এবং মাটি সংগ্রহ করে নমুনা হিসেবে নিয়ে আসতে। এই নিয়ে বর্তমানে কাজ চলছে। ইতিপূর্বে মঙ্গল গ্রহ থেকে মাটি পাথরে নমুনা সংগ্রহ করে এনেছিল আমেরিকা। এবার সেই পথেই হাঁটতে চলেছে ইসরো।
চন্দ্রযান-৩-এর এই নতুন আবিষ্কারে বিজ্ঞানীরা জানতে পারেন, প্রজ্ঞান রোভারটি যখন শিবশক্তি পয়েন্টের পশ্চিম দিকে প্রায় ৩৯ মিটার এগিয়ে যেতেই সেখানকার পাথরগুলিতে কিছু বিশেষত্ব লক্ষ্য করে প্রজ্ঞান। চাঁদের পাথরে ‘মহাকাশ আবহবিকার’ ধরা পড়েছে প্রজ্ঞানের কাছে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।