- Home
- India News
- হরিয়ানা থেকে রাশিয়ায় গিয়ে 'বাধ্য হয়েছিল' ইউক্রেনের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরতে, রইল রবি মউনের মৃত্যুর কারণ
হরিয়ানা থেকে রাশিয়ায় গিয়ে 'বাধ্য হয়েছিল' ইউক্রেনের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধরতে, রইল রবি মউনের মৃত্যুর কারণ
হরিয়ানা থেকে রাশিয়ার হয়ে অস্ত্র ধরে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়ে মৃত্যু হল তরুণের। সোমবার তেমনই জানিয়েছে নিবতের পরিবার।
- FB
- TW
- Linkdin
রবি মউন
হরিয়ানা থেকে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়েছিল রবি মউন। তিনি ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে গিয়েছিলেন।
রবি মউনের বাড়ি
রবি মউনের বাড়ি হরিয়ানার কাইথাল দেলার মাতুর গ্রামে। তাঁর মৃত্যুর খবর জানিয়েছে মস্কোর ভারতীয় দূতাবাস।
পরিবারের দাবি
রবি মউনের পরিবার জানিয়েছে, মৃত্যুর খবর তারা পেয়েছে। রাশিয়া থেকে মস্কোর দূতাবাস সবতথ্য দিয়ে জানিয়েছে।
পরিবহণ কর্মী থেকে সেনা
রবি মউন পরিবহন সংস্থায় কাজ করতেন। প্রথমে তাঁকে পরিবহনের কাজে নিয়োগ করা হয়েছিল। ১৩ জানুয়ারি রাশিয়া গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানেই তাঁকে সেনা বাহিনীর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। দাবি ভাইয়ের।
ভাইয়ের খোঁজ খবর
রবির ভাই অজয় মউন জানিয়েছেন, ভাইয়ের খোঁজ খবর না পেয়ে তিনি দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারপরই ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ পান।
পরিবারের দাবি
দূতাবাস তাদের জানিয়েছে রবি মারা গেয়েছে। মৃতদেহ শনাক্তের জন্য জিএনএ পরীক্ষার রিপোর্টও পাঠাতে বলা হয়েছে।
ভাইয়ের দাবি
১৩ জানুয়ারী রাশিয়ায় গিয়েছিলেন। একজন এজেন্ট তাকে একটি পরিবহন কাজের জন্য রাশিয়ায় পাঠিয়েছিলেন। তবে, তাকে রাশিয়ান সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল
পরিবারের দাবি
পরিবারের দাবি রাশিয়া ভারতের সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত ভারতীয় নাগরিকদের দ্রুত মুক্তি এবং প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করার জন্য ভারতের দাবিতে সম্মত হওয়ার কয়েকদিন পরে এই ঘটনা ঘটে।
জোর করে সেনা বাহিনীতে নিয়োগ
অজয় দাবি করেছে রাশিয়া তাঁর ভাইকে জোর করে সেনা বাহিনীতে নিয়োগ করেছিল। তিনি বলেন, রাশিয়ান সেনাবাহিনী তার ভাইকে ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করলে ১০বছরের জেলের সাজা দেবে বলে হুমকি দিয়েছিল।
দ্রুত প্রশিক্ষণ
রবির ভাই দাবি করেছে তাকে পরিখা খননের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছিল এবং পরে ফ্রন্টলাইনে পাঠানো হয়েছিল। ১২ মার্চ শেষবারের মত ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছি। সেই সময় সে যথেষ্ট হতাশ আর বিরক্ত ছিল।
আর্থিক অনটন
অজয় মউন দাবি করেছেন, রবির দেহ ফিরিয়ে আনার মত পর্যন্ত আর্থিক সংগতি তাদের নেই। পরিবার রবিকে রাশিয়া পাঠানোর জন্য জমি বিক্রি করে সাড়ে ১১ লক্ষ টাকা জোগাড় করেছিল।