সংক্ষিপ্ত

ইউরোপে বেশ কয়েকটি দেশ রয়েছে, যেখানে ক্রমশ কমছে পুরুষের সংখ্যা। নারী ও পুরুষের মধ্যে অনুপাত বলছে এগিয়ে গিয়েছেন নারীরা

ইউরোপে বেশ কয়েকটি দেশ রয়েছে, যেখানে ক্রমশ কমছে পুরুষের সংখ্যা। নারী ও পুরুষের মধ্যে অনুপাত বলছে এগিয়ে গিয়েছেন নারীরা। রাশিয়া, লাটভিয়া, বেলারুশ, লিথুনিয়া, আর্মেনিয়া, ইউক্রেন এই ছটি দেশে পুরুষের আকাল পড়েছে, ফলে অন্য দেশের পুরুষদেরই স্বামী হিসেবে চাইছেন এখানকার মহিলারা। যে দুটি দেশের পুরুষদের ওপর তাঁদের বিশেষ নজর, সেগুলি হল ভারত ও বাংলাদেশ। 

এশিয়ার জনবহুল দেশগুলিতে আবার উল্টো ঘটনা। এখানে মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের সংখ্যা বেশি। এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্যের ঝড় ওঠে। বেশ কয়েকজন নেটিজেন মজা করেন বলেন, ইউরোপের এই দেশগুলিতে কোনও একলা পুরুষ বেড়াতে গেলে, তাঁর বিয়ে হয়ে যাওয়ার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। 

Bank holidays 2021:অগাষ্ট মাসে ১৫ দিন বন্ধ থাকবে ব্যাংক, রইল পুরো তালিকা

Vastu Tips: বেডরুমের এক কোণায় রেখে দিন নুন, সংসারে ফিরবে শান্তি-সমৃদ্ধি

জানেন কী, আপনার জীবন থেকে কেটে নেওয়া হচ্ছে এক এক সেকেন্ড আয়ু

লাটভিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে মহিলা পড়ুয়াদের সংখ্যা ছেলেদের থেকে ৫০ শতাংশ বেশি। এর থেকেই প্রমাণিত সেদেশে পুরুষদের সংখ্যা কত কম। তবে এক সমীক্ষা বলছে, এই দেশগুলিতে ছেলেদের মৃত্যুর গড় বয়স অনেকটাই কম। ফলে মেয়েদের বিয়ের আগেই অধিকাংশের মৃত্যু হচ্ছে। আরও একটি বিষয় লক্ষ্যণীয়, এই সব দেশে পুরুষদের আত্মহত্যার হারও বেশি। এতে ক্রমশ কমছে পুরুষদের সংখ্যা। 

পরিসংখ্যান অনুযায়ী লাটভিয়ায় ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৮। লিথুনিয়ার প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৭.২। আর্মেনিয়ার প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.৫।রাশিয়ায় প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.৩। বেলারুশে প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.২। ইউক্রেনে প্রতি ১০০ জন পুরুষের তুলনায় নারীর সংখ্যা ১১৫.৮৭। এইসব অঞ্চলে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা আরো ১১ বছর বাঁচে।