সংক্ষিপ্ত

ভারতীয়দের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন 'ভারতে প্রশাসনে সঙ্গে প্রযুক্তি যেভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তা নতুন ভারত গঠন করেছে।' তবে এই কথা বলতে গিয়ে প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ করেন তিনি। 

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইউরোপ সফরের প্রথম দিনেই জার্মানির বালির্নে ভারতীয়দের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেন। সেখানেই তিনি বলেন, ২০২১ সালে সারা বিশ্বে মোট রিয়েল-টাইম ডিজিটাল পেন্টের ৪০ শতাংশই ভারতে হয়েছিল। এছাড়াও তিনি প্রশাসনের সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহারকারীদের একীভূত করার জন্য তাঁর সরকারের কাজগুলিকে তুলে ধরেন। এই সফরে ভারতের সাফল্যের কথা বলে তিনি জার্মান ব্যবসায়ীদের এই দেশে বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। 

ভারতীয়দের উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন 'ভারতে প্রশাসনে সঙ্গে প্রযুক্তি যেভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে তা নতুন ভারত গঠন করেছে।' তবে এই কথা বলতে গিয়ে প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে তীব্র কটাক্ষ করেন তিনি। তিনি বলেন 'ভারতে বর্তমানে বেশ কিছু পরিষেবা অনলাইনে দেওয়া হচ্ছে। যারফলে এখন আর কোনও প্রধানমন্ত্রীকে বলতে হবে না আমি দিল্লি থেকে এক টাকা পাঠাই আর জনগণের কাছে মাত্র ১৫ পয়সা যায়।'  প্রধানমন্ত্রী জার্মানিতে দাঁড়িয়ে প্রশ্ন তোলেন আগে কী ধরনের 'হাত' ছিল যে ৮৫ পয়সা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছাত না? প্রধানমন্ত্রী বলেন এখন ভারত সরকার প্রায় ১০ হাজার পরিষেবা অনলাইনে দিচ্ছে। যারফলে কৃষক থেকে শুরু করে সরকারি সাহায্য, বৃত্তি- সবকিছুই অর্থপ্রদান সরাসরি হচ্ছে। উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা পৌঁছে যাচ্ছে। 


প্রধানমন্ত্রী ভারতীয়দের উদ্দেশ্যে বলেন, 'এটা সেই একই দেশ যে দেশটাকে ছেড়ে তুমি এই দেশে আসতে একটা সময় বাধ্য হয়েছিলে। সেই আমলাতন্ত্রও রয়েছে, সেই অফিস,কাগজ কলম সব রয়েছে। কিন্তু আগের তুলনায় বর্তমানে ফলাফল অনেক ভালো হচ্ছে।' এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ডাইরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার স্কিমগুলির সাফল্যের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেত এই স্কিমের মাধ্যমে বড় অঙ্কের ভোক্তাদের কাছে পাঠান যাচ্ছে। 

অন্য একটি অনুষ্ঠানে জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ স্কোলজের সঙ্গে আলোচনার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেছেন ভারত কখনই যুদ্ধকে সমর্থন করে না। ভারত বরাবরই শান্তির পক্ষে। তিনি বলেন ভারত এখনও বিশ্বাস করে এই যুদ্ধে কেউ জয়ী হবে না সকলেই হেরে যাবে। কারণ ভারত শান্তির পক্ষে। জার্মানিতে দাঁড়িয়ে রাশিয়ার সমালোচনা করে তিনি বলেছেন, যুদ্ধের কারণ খাদ্য সরবরাহের ওপর চাপ তৈরি হয়েছে, তেলের দাম বেড়েছে। যা জনগণের ওপর বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্কোলজও যুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। তিনি বলেন যুদ্ধে গোটা বিশ্বকে একটি হুমকির মুখে এনে দাঁড় করিয়েছে। তবে জার্মানিতে উষ্ণ অভ্যর্থনার জন্য প্রধানমন্ত্রী জার্মান চ্যান্সেলারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। 

প্রস্রাব থেরাপি বিতেলের যুবকের যৌবন ধরে রাখার চাবিকাঠি, এক গ্লাস মূত্র বাড়িয়ে দেয় রূপের লাবণ্য

'স্যার বিয়ে আটকে রয়েছে- দয়া করে পাশ করিয়ে দিন', বোর্ড পরীক্ষার খাতায় এমনই অবাক করা পাশের আর্জি

'কঠিন সময়ে' ইউরোপ সফর, তিন দেশে রওনা দেওয়ার আগে বললেন প্রধানমন্ত্রী মোদী