সংক্ষিপ্ত

মার্কিন যুক্তরাষ্টে  টর্নোডোর হানা। ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাংশ। ৩২০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কিছু প্রদেশে। আমেরিকার ৬ টি প্রদেশে হানা দিয়েছে এই ভয়ঙ্কর টর্নোডো। এবং সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কেন্টাকি প্রদেশ। ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ের তান্ডবে কেন্টাকিতে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৭৮ জনের। এছাড়া সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে। 

মার্কিন যুক্তরাষ্টে  (USA) টর্নোডোর (Tornado) হানা। ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাংশ। ৩২০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসা ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কিছু প্রদেশে। আমেরিকার ৬ টি প্রদেশে হানা দিয়েছে এই ভয়ঙ্কর টর্নোডো। এবং সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে কেন্টাকি প্রদেশ (Kentucky) । ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়ের তান্ডবে কেন্টাকিতে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৭৮ জনের। এছাড়া সব মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ১০০ ছাড়িয়েছে। 


টর্নেডোর তাণ্ডবে বিপর্যস্ত দক্ষিণ-পূর্ব আমেরিকা। টর্নেডোর (Tornado) দাপটে লন্ডভন্ড (America) হয়েছে আমেরিকার ৬ রাজ্য। ৩২০ কিলোমিটার বেগে একাধিক রাজ্যে আছড়ে পড়া ঝড়ে ক্রমশ বাড়ছে মৃতের সংখ্যা । ইতিমধ্যেই  কেন্টাকিতে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। টর্নেডোর তাণ্ডবে হু হু করে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা এবং ক্ষয়ক্ষতিও হয়েছে প্রচুর।

 

 

স্থানীয় সূত্র থেকে জানা গেছে,, মেফিল্ডের একটি মোমবাতি কারখানায় ১১০ জন কাজ করছিলেন। এবং সেখানে আচমকা ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ায় বহু শ্রমিকের মৃত্যু হয়। মাইলের পর মাইল এলাকা জুড়ে তাণ্ডব চালায় ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড় ।  কেন্টাকির পাশাপাশি আরকানসাসে উড়ে গিয়েছে নার্সিংহোমের ছাদ। এবং ইলিনয়ে ই-কমার্স সংস্থা অ্যামাজনের ওয়্যার হাউসেও প্রচুরভাবে ক্ষয়- ক্ষক্তিগ্রস্ত। যেখানে ঝড়ের দাপটে মৃত্যু হয়েছে ৬ জন শ্রমিকের। ক্রিসমাসের আগে তারা রাত জেগে কাজ করছিলেন। এই ঘটনায়া শোকপ্রকাশ করেছেন অ্যামাজনের প্রধান জেফ বেজুস। এই ভয়ঙ্কর টর্নেডোর দাপট দেখা গিয়েছে টেনেসি ও মিসৌরিতেও। গোটা ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

 

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ট্যুইটে জানিয়েছেন,  মধ্য আমেরিকায় ভয়ঙ্কর টর্নেডার তাণ্ডবের বিষয়ে বিস্তারিত খবর নিয়েছি আমি। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। আমরা এখনও জানি না মোট কতজনের মৃত্যু হয়েছে এবং কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়ে  বাড়ি ঘর যেন ভেঙে গিয়েছে তেমনই প্রিয়জনদের হারানো প্রচন্ড শোকের। ঝড়ের দাপটের ফলে যারা ধ্বংসস্তূপে আটকে আছেন, ইতিমধ্যেই তাদের খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে। স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য যা করা দরকার, সবই করব। এবং এই ভয়াবহ টর্নেডোর ফলে কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, সে বিষয়েও খোঁজ নেওয়া শুরু হয়েছে । এখন উদ্ধারকার্যের উপর জোর দেওয়া হচ্ছে এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আমরা গভর্নরদের সঙ্গে সর্বক্ষণ যোগাযোগ রাখছি। এই টর্নেডোকে ইতিহাসের অন্যতম ভয়ঙ্কর ঝড় বলেও ব্যাখা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।