কোটা বিরোধী আন্দোলনে রণক্ষেত্র বাংলাদেশ। মৃতের সংখ্যা ১১৫। এই অবস্থায় শনিবার গোটা দেশেই কঠোর কার্ফু জারি করা হয়েছে। দেখা মাত্রই গুলির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের সংরক্ষণ ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে গত কয়েক সপ্তাহ ধরেই পথে নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছিল ছাত্র ও চাকরিপ্রার্থীরা।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুলিশ - প্রশাসনের অত্যাচারের বেশ কিছু ছবি ইতিমধ্যেই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যেখানে দেখা যাচ্ছে সন্তান হারা মায়েদের আর্ত চিৎকার।
বাংলাদেশের কোটা বিরোধী আন্দোলনে নামা পড়ুয়ারা প্রথমে রাজধানী ঢাকার বিটিভির সদর দফকরে আগুন লাগিয়ে দেয়। তারপর বাইরে দাঁড়িয়ে থাকা প্রায় এক ডজন গাড়িতেও আগুন লাগিয়ে দেয়।
ভারতীয় দূতাবাস একটি পরামর্শ জারি করে বলেছে যে কোনও ভারতীয়ের যদি কোনও জরুরি পরিস্থিতিতে সাহায্যের প্রয়োজন হয় তবে অবিলম্বে ভারতীয় দূতাবাসের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। এর জন্য কিছু নম্বরও জারি করা হয়েছে। এই নম্বরগুলি ২৪ ঘন্টা চালু থাকবে।
সরকারি চাকরি-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে কোটা-বিরোধী আন্দোলন নিয়ে উত্তাল বাংলাদেশ। কয়েকজন পড়ুয়ার মৃত্যু প্রতিবাদের আগুনে ঘি ঢেলেছে। আন্তর্জাতিক মহলেও বাংলাদেশের ঘটনা নিয়ে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে।
ছেলে বাড়িতে না থাকায় পুত্রবধূকে লাগাতার ধর্ষণ করল শ্বশুর! শেষমেশ পুলিশের দ্বারস্থ হলেন নির্যাতিতা
রথযাত্রায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেলেন ৫ জন। ঘটনায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৩০ জন। হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানাচ্ছে প্রশাসন। ঘটনাস্থল, বাংলাদেশের বগুড়ার সেউজগাড়ি আমতলা মোড়। বাংলাদেশে ইসকন মন্দির থেকে রথযাত্রাটি বেরিয়েছিল এদিন বিকালে।
দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর ভারত-বাংলাদেশের দুই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও শেখ হাসিনা যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করেন সেখানে হাসিনা বলেন, 'ভারত আমাদের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী ও বিশ্বস্ত বন্ধু।
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শিবিরে ফের জঙ্গি হানা! মৃত্যু ৩, আহত ৭