সংক্ষিপ্ত
- আইস ক্রিম থেকে মিলল করোনাভাইরাস
- চিনের আইসক্রিমে মিলিছে করোনা
- ইতিমধ্যেই নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে
- কোম্পানিতে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে আইসক্রিম
আইস ক্রিম থেকে সাবধান। কারণে চিনা সরকারের একটি বিবৃতিতে জানান হয়েছে দেশের পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চলে তৈরি আইস ক্রিমের কার্টেনগুলি থেকে করোনাভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। যা সংক্রমণ আরও বাড়িয়ে দিতে সক্ষম বলেই আশঙ্কা করা হয়েছে। সরকারি একটি বিবৃতি জারি করে বলা হয়েছে, তিয়ানজিনের দাকিয়াওয়াদাও ফুড কোং লিমিটেড সিল করে দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সংস্থার কর্মীদের করোনাভাইরাসের পরীক্ষাও করা হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সংক্রমণের কোনও তথ্য নথিভুক্ত হয়নি। কিন্তু তারপরেও সংক্রমণ রুখতে সক্রিয় ভূমিকা প্রশান গ্রহণ করছে বলেও জানান হয়েছে।
চিনা সরকারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আইসক্রিমের উপাদনগুলির মধ্যে নিউজিল্যানের মিল্ক পাউডার ও ইউক্রেনের হুইপাউডার ছিল। আইসক্রিমের পুরো ব্যাচ বা ২৯ হাজার আইস ক্রিম এখনও পর্যন্ত বিক্রি হয়নি। তিন দিনে প্রায় ৩৯০ কার্টন আইসক্রিম বিক্রি হয়েছে। যেসব আইসক্রিস সাল্পাই হয়েছে সেগুলি ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
১৩-র কিশোরীকে ৫ দিনে দুবার গণধর্ষণ , সরকারের 'সম্মান' প্রচারের মধ্যেই বেআব্রু চার নারী ...
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে আমন্ত্রণ বিট্রিশ প্রধানমন্ত্রীর, পরিবর্তনের সাক্ষী থাকবে কর্ণওয়াল ...
অন্যদিকে চিনে নতুন করে করোনাভাইরহাসের সংক্রমণ বাড়ছে। রবিবার ১০০ জন করোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গেছে। আক্রান্তের মধ্যে দুই তৃতীয়াংশ দেশের উত্তর প্রদেশে, জাতীয় রাজধানী বেজিং-এর সংলগ্ন এলাকায় বসাবার করেন। তবে নতুন করে কোনও মৃত্যুর ঘটনা নথিভুক্ত করা হয়নি। শনিবার চিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রক জানিয়েছে, বিদেশ থেকেই যাত্রী ও আমদানীকৃত সামগ্রীর মাধ্যমে করোনাভাইরাসের আসছে। ২০১৯ সালের শেষের দিক থেকে চিন করোনাভাইরাসের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ২০১৯ সালের শেষ দিকে উহানে প্রথম করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দিয়েছিল। তারপর থেকে ধীরে ধীরে বিশ্বের সবকটি দেশে ছড়িয়ে পড়ে সংক্রণ। মহামারির সঙ্গে গত একবছরেরও বেশি সময় ধরে গোটা বিশ্ব লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে মহামারির সঙ্গে।