সংক্ষিপ্ত

  • কেমন পালন করা হয় বিশ্ব দুগ্ধ দিবস
  • ২০১৯-এ কোন ব্রতে পালন করা হচ্ছে এই দিন

দুধওয়ালা সাইকেল মনিয়ে প্রত্যহ পৌঁচ্ছে যান সকলের বাড়িতে, কেউ কেনেন প্যাকেট জাত দুধ, কেউ আবার সাত সকলেই পান স্বয়ং গোয়ালার দর্শন। তবে সেই দুধওয়ালা মীর, এমনটা মোটেও নয়। আজ বিশ্ব দুধ দিবস। তাই সকাল সকাল বাড়ির দরজায় না পৌঁচ্ছে গেলেও নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে সন্মান জানালেন সকল দুগ্ধ জাতীয় দ্রব্যের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের।

বিশ্বের অর্থনৈতিক ক্ষেত্র থেকে শুরু করে সামাজিক, স্বাস্থ্য সকল বিষয়ই দুদ্ধ জাতীয় দ্রব্যের অবদান অনস্বীকার্য। আর সেই কথা মাথায় রেখেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র ২০০১ সালে ১ লা জুনকে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস বলে ঘোষণা করেছিল। তারপর থেকেই প্রতিবছর এই দিনটিতে বিভিন্ন প্রান্তের দেশ পালন করে উৎসব। শুধু তাই নয়, জনসচেতনতা বাড়িয়ে তোলা, গোয়ালাদের দুধের বিশুদ্ধতা কতটা, প্রভৃতি বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য ক্যাম্প ও তৈরি করা হয়। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চিকিৎসক নিয়ে এসে আলোচনা সভার উদ্যোগ নেওয়া, যেখানে প্রত্যহ খাদ্য তালিকায় এই পানীয় রাখলে কতটা শরীর উপকৃত হবে সেই বিষয়ও গ্রামীন মানুষের বোধ বৃদ্ধি করা, প্রভৃতি পদক্ষেপ নিযে থাকেন বিভিন্ন সংস্থা।।

২০১৮ সালে মোট ৭২টি দেশ এই অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন। মোটের ওপর ৫৬৩টি অনুষ্ঠান, প্রকল্প, পরিকল্পনা তৈরি হয়েছিল এই দিনটিকে ঘিরে। ২০১৯ সালে এই বিশেষ দিনের ব্রত হল- দুধ পান করুন প্রতিদিন। এই থিমের পেছনে উদ্দেশ্য দুই। এক দুধ স্বাস্থ্যে পক্ষে ভালো। দুই দুধের বাজার আরও বৃদ্ধি করা।