সংক্ষিপ্ত
Pakistan economic crisis: পাকিস্তানে জিনিসপত্রের দাম আকাশছোঁয়া। চিনি, টমেটো, পেঁয়াজের দাম বাড়ছে হু হু করে। আচারের লঙ্কাও এখন ২০০ টাকা কেজি। লেবু আর ফলের দামও বাড়ছে।
Inflation Hits Pakistan: পাকিস্তানে মূল্যবৃদ্ধি চরম আকার নিয়েছে। এতে দোকানদার ও ক্রেতা উভয়েই খুব সমস্যায় পড়েছেন। সরকারি দামের চেয়ে বেশি দামে চিনি ১৭০ থেকে বেড়ে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। জ্যান্ত মুরগি মিলছে ৪৯০ টাকা কেজি, আর পেঁয়াজের দাম ৪০ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬০ টাকা কেজি। আচারের লঙ্কা ১১০ থেকে বেড়ে ২০০ টাকা কেজি হয়েছে। লেবু ও অন্যান্য ফলের দামও বাড়ছে।
পাকিস্তানে আপেল ৪০০ টাকা কেজি
আপেল ৪০০ টাকা কেজি আর কলা ২০০ টাকা ডজন দরে বিক্রি হচ্ছে, যা সাধারণ মানুষের জন্য বিশাল আর্থিক বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাকিস্তানে এলপিজির দামেও ফের বৃদ্ধি হয়েছে। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী, এলপিজির দাম ৫৪ পয়সা প্রতি কেজি বেড়েছে। তেল, গ্যাস ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী ১ এপ্রিল থেকে এলপিজির নতুন দাম ২৪৮.৩৭ পাকিস্তানি রুপি প্রতি কেজি হয়েছে।
দাম বেঁধে দেওয়ার পরেও কোনো প্রভাব নেই
পাকিস্তানি সরকার মুরগির দাম নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য একটা দাম বেঁধে দিয়েছে, কিন্তু তাতেও বিশেষ কোনো লাভ হয়নি। দেশের অনেক শহরের খুচরা বাজারে সরকারি নির্দেশ অমান্য করা হচ্ছে, আর দোকানদাররা বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে অনেক বেশি দামে মুরগি বিক্রি করছেন।
রমজানের সময় মুরগির চাহিদা খুব বেড়ে গিয়েছিল, প্রায় ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। চাহিদা বাড়ার কারণে দামও খুব বেড়ে যায়, যার ফলে সাধারণ মানুষকে মূল্যবৃদ্ধির ধাক্কা সামলাতে হচ্ছে।