সংক্ষিপ্ত
দেশ ছাড়ছে লাখ লাখ মানুষ। শি জিংপিং-এর দমনমূলক নীতির জেরে প্রায় ৬ লাখেরও বেশি মানুষ আশ্রয় চাইছে, এমনই ভয়াবহ তথ্য উঠে আসছে ইউএন হাই কমিশন ফর রিফিউজিস-এর রিপোর্টে। জিংপিং-এর রাজত্বে চিনের উপর দমন পীড়নমূলক নীতি নেমে এসেছিল।
দেশ ছাড়ছে লাখ লাখ মানুষ। শি জিংপিং-এর দমনমূলক নীতির জেরে প্রায় ৬ লাখেরও বেশি মানুষ আশ্রয় চাইছে, এমনই ভয়াবহ তথ্য উঠে আসছে ইউএন হাই কমিশন ফর রিফিউজিস-এর রিপোর্টে। জিংপিং-এর রাজত্বে চিনের উপর দমন পীড়নমূলক নীতি নেমে এসেছিল।
দ্যা হংকং পোস্টের মতে চিনের এই আগ্রাসন থেকে রেহাই পায়নি সাধারণ মানুষ থেকে টেকনোলজি জায়ান্টগুলিও। আলিবাবা, টেনসেন্ট,দিদি সহ একাধিক টেকনোলজি জায়ান্টকে তদন্তের মুখোমুখি হতে হয়েছে।
নিয়ন্ত্রক নিয়মগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল শিশুদের ভিডিয়ো গেম খেলার সময়ের নির্ধারিত করার। এমনকি চিন সরকার সেলিব্রিটিদের অনুগামীদের উপরও 'লাঠি'চালাতে দ্বিধাবোধ করেনি। এছাড়া আর্টিফিসিয়াল ইন্টালিজেন্সের উপরও নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
গত ১৫ বছরে টেক জায়ান্টগুলির বিপুল বৃদ্ধি ও তার প্রভাবের উপর নজর রেখেই এই নিয়ন্ত্রণগুলি জারি করা হয়েছে। সম্প্রতি হংকং পোস্টের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে বর্তমানে চিনের ধনিতম মহিলা ইয়াং হুইয়াংও ইউরোপীয় নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছেন এবং সাইপ্রাসে "গোল্ডেন পাসপোর্ট"ও অর্জন করেছেন।
জিংপিং-এর দমনপীড়নমূলক নীতি থেকে বাদ যায়নি মানবাধিকার কর্মী থেকে সাংবাদিকরাও। এমনকি বিদেশি সাংবাদিকদের ভিসা দিতেও আপত্তি করেছেন জিংপিং সরকার।
শুধুমাত্র ২০২০ সালে ৯৩০০০ মানুষ শহর ছেড়েছিল।