সংক্ষিপ্ত
- জয়েন্টে এন্ট্রেন্সের সপ্তম স্থানে সল্টলেকের সোহম সমাদ্দার
- সে বিদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়েও সে পড়ার সুযোগ পেয়েছে
- জয়েন্ট এন্ট্রেন্সের নবম স্থানে কাঁকুরগাছির গীরিক মাস্কারা
- ক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেট বল, ক্য়ারাটে সবেতেই সে সেরা
শুক্রবার প্রকাশিত হল রাজ্যের জয়েন্টের ফলাফল। পরীক্ষার্থীর ৯৯ শতাংশ র্যাঙ্ক পেয়েছেন।রাজ্য জয়েন্টে শহরের জয়জয়কার। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন কলকাতার শ্রীমন্তী দে। জয়েন্টে এন্ট্রেন্সের সপ্তম স্থানে সল্টলেকের সোহম সমাদ্দার। এবং নবম স্থানে কাকুরগাছির বাসিন্দা গীরিক মাস্কারা।
আরও পড়ুন, রাজ্যের জয়েন্টের ফলাফলে রেকর্ড গড়ল ২০২০, র্যাঙ্ক পেয়ে বিজয়ী ৯৯ শতাংশ পরীক্ষার্থী
জয়েন্ট এন্ট্রেন্সের সপ্তম স্থানে সল্টলেক। সল্টলেকের ইই ব্লকের বাসিন্দা সোহম সমাদ্দার জয়েন্ট পরীক্ষায় সপ্তম স্থান অর্জন করে। এরই সঙ্গে আইআইএসসি সিএমআই-তেও সে স্থান পেয়েছে। পাশাপাশি সে বিদেশের একটি বিশ্ববিদ্যালয়েও সে পড়ার সুযোগ পেয়েছে। অপরদিকে, জয়েন্ট এন্ট্রেন্সের নবম স্থানে কাকুরগাছির বাসিন্দা গীরিক মাস্কারা। তবে তাঁর স্বপ্ন আরও বহু দূর। গীরিক চায় আইআইটিতে পড়েতে। তাঁর পছন্দের বিষয় কম্পিউটার সায়েন্স। পড়াশোনার পাশাপাশি ক্রিকেট, ফুটবল, বাস্কেট বলেও তাঁর সমান ভালো লাগা রয়েছে। এখানেই শেষ নয় ক্য়ারাটেতে ব্ল্য়াক বেল্টের খেতাবও তার জেতা হয়ে গিয়েছে। শুক্রবার জয়েন্টের ফল প্রকাশের পর থেকেই খুশির আমেজ এলাকায় ও পরিবারের মধ্যে।
আরও পড়ুন, প্রকাশিত জয়েন্ট এন্ট্রান্সের ফল, ইঞ্জিনিয়ারিং-এ প্রথম রায়গঞ্জের সৌরদীপ
উল্লেখ্য, প্রথম দশের মেধাতালিকায় জেলার সংখ্যাই বেশি। প্রথম হয়েছেন উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জের সৌরদীপ দাস। রামকৃষ্ণমিশন দেওঘরের ছাত্র। দ্বিতীয় হয়েছেন দুর্গাপুরের শুভম দে। দুর্গাপুরের ডিএভি মডেল স্কুলের ছাত্র। তৃতীয় স্থানে রয়েছেন কলকাতার শ্রীমন্তী দে। ডিপিএস রুবি পার্কের ছাত্রী। চতুর্থ হয়েছেন সাঁতরাগাছির উৎসব বসু।বোর্ড সূত্রে খবর, চলতি বছরে আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ৮৮,৮০০ জন। এর মধ্যে পরীক্ষায় বসেছিলেন ৭৩,১১৯ জন। বোর্ড সূত্রে খবর, আবেদনকারীদের মধ্যে ৮৩ শতাংশই এবার পরীক্ষায় বসেছিলেন। অঙ্কের হিসাবে এবারের জয়েন্ট পরীক্ষায় র্যাঙ্ক পেয়েছে ৭২,২৯৮ জন পড়ুয়া। উল্লেখ্য আগেই জানানো হয়েছে, ফল প্রকাশ মতোই কাউন্সেলিংও হবে অনলাইনে।