সংক্ষিপ্ত
ওজন কমাতে গিয়ে বিপত্তি। বাঁশদ্রোণী এলাকার জিম সেন্টারে ব্যায়াম করতে করতেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন মাত্র ১৯ বছর বয়সী ঋত্বিকা দাস।
জিম সেন্টারে শরীরচর্চা গিয়ে তরুণীর রহস্যমৃত্যু। চাঞ্চল্যকর ঘটনায় অবাক হয়ে গিয়েছেন দক্ষিণ কলকাতার বাঁশদ্রোণী এলাকার বাসিন্দারা।
সোনালি পার্কের বাসিন্দা ঋত্বিকা দাসের ওজন বেড়ে হয়ে গিয়েছিল প্রায় ৮৫ কেজি। বাড়ির আশেপাশেই একটি জিমে নিয়মিত ব্যায়াম করতে যেতেন ১৯ বছর বয়সী ওই তরুণী। মঙ্গলবার বিকেলেও নিয়ম মতো শরীর চর্চা শুরু করে দেওয়ার পরেই হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করেন তিনি। তাড়াতাড়ি জিম সেন্টার থেকে ধরাধরি করে তাঁকে টালিগঞ্জের বাঙ্গুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু, ততক্ষণে ঘটে গিয়েছে বড়সড় বিপদ। চিকিৎসকরা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ঋত্বিকা দাসকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েই মৃত্যু হয়েছে ওই তরুণীর।
সূত্রের খবর, সোনালি পার্কের ওই জিমে গত তিন মাস ধরে ব্যায়াম করতে যাচ্ছিলেন ঋত্বিকা। প্রবলভাবে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে তড়িঘড়ি ওজন কমানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। তাঁর পরিচিতরা জানিয়েছেন, প্রায় ৮৫ কেজি ওজন হয়ে যাওয়ায় শরীর নিয়ে বেশ চিন্তিত ছিলেন ঋত্বিকা।
মঙ্গলবার বিকেল চারটে নাগাদ বাড়ি থেকে বের হন তৃতীয় বর্ষের ছাত্রী ১৯ বছরের ঋত্বিকা দাস। কিছুক্ষণ জিমে গিয়ে এক্সারসাইজ করার পর অনেকটা ঘাম ঝরতে থাকে তাঁর। তখনই বুকে ব্যথা হচ্ছে বলে এক বান্ধবীকে জানান ওই তরুণী। ওই প্রত্যক্ষদর্শীর বক্তব্য, ব্যথা নিয়েই অ্যারোবিক্স (অর্থাৎ, বায়বীয় শরীরচর্চা) শুরু করার পরই সংজ্ঞা হারান ঋত্বিকা।
জ্ঞান হারানোর সঙ্গে সঙ্গেই ওই তরুণীর মাকে খবর দেওয়া হয়। একটি অটোতে তুলে নিয়ে ওই তরুণীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। যদিও চিকিৎসকরা জানিয়ে দিয়েছিলেন, হাসপাতালে পৌঁছনোর আগেই তরুণীর মৃত্যু হয়েছে।
পার্ক না জিম? শরীরচর্চার সঠিক জায়গা কোনটি?
জিমন্যাস্টে দেশকে পদক জয়ের স্বপ্ন দেখাচ্ছে বাংলা, ফাইনালে মেদিনীপুরের প্রণতি নায়েক
স্পোর্টস ব্রা ঠিকরে বেরোচ্ছে স্তনের খাঁজ, মালাইকার হট ক্লিভেজে বোল্ড আউট ভক্তরা