সংক্ষিপ্ত

  • অ্যালোপ্যাথির বদলে হোমিওপ্যাথিতেই সারানো যেতে পারে করোনা ভাইরাস 
  • কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে একাধিক নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে
  • কী কী ওষুধ খেলে এই রোগ আটকানো যেতে পারে জানিয়েছে আয়ুর্বেদ মন্ত্রক
  •  আর্সেনিক অ্যালবাম ৩০ টি ওষুধ এই ভাইরাস প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে

করোনা ভাইরাস। নামটা শুনলেই প্রত্যেকেই যেন আতঙ্কিত। করোনা আতঙ্কে ইতিমধ্যেই ভয়ে কাঁপছে চিন।  করোনার আতুরঘর এখন চিন। এই আতঙ্ক এখন ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। মুহূর্তের মধ্যে একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস।  করোনা ভাইরাসের বাহক হল মানুষ। মানুষের সংস্পর্শেই সংক্রমিত হচ্ছে এই করোনা ভাইরাস । মানুষের নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গেই ছড়িয়ে যাচ্ছে এই রোগের জীবানু।  যত দিন যাচ্ছে ততই যেন লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে ভাইরাসে আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা। এই অবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে একাধিক নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কীভাবে এই রোগকে ঠেকানো যায় সেই নিয়েই তৎপর গোটা দেশ।

আরও পড়ুন-বিদেশ পেরিয়ে দেশে প্রবেশ করল করোনা ভাইরাস, প্রমাণ মিলল কেরলে...

কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে একাধিক নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, এখনও কোনও ভ্যাকসিন বা অ্যালোপ্যাথি ওষুধের দ্বারা করোনা ভাইরাস দমন করা যাচ্ছে না। ফলে উপসর্গ অনুযায়ী প্রতিশেধকের উপরই ভরসা রাখতে হচ্ছে। অ্যালোপ্যাথির বদলে হোমিওপ্যাথিতেই করোনা ভাইরাস সারানো যেতে পারে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রের আয়ুর্বেদ মন্ত্রক। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে কী করা উচিত আর কী নয়,জেনে নিন ।

 

কী কী ওষুধ খেলে এই রোগ আটকানো যেতে পারে তা জানিয়েছে কেন্দ্রের আয়ুর্বেদ মন্ত্রক। আর্সেনিক অ্যালবাম ৩০ টি ওষুধ এই ভাইরাস প্রতিরোধ করতে সক্ষম হবে। খালি পেটে তিনবার এই ওষুধ খেলে ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো  ভাইরাস আটকানো সম্ভব হবে। ইতিমধ্যেই কেরলে প্রমাণ মিলল এই ভাইরাসের। উওহান বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষারত এক ছাত্রের শরীরে এবার প্রমাণ মিলল করোনা ভাইরাসের। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এই  বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। এরই মধ্যে কয়েকদিন আগেই চিন থেকে ভারতে ফেরা  তিনজন ভারতীয়কে দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 

 

কেরলে আক্রান্ত করোনা ভাইরাসের রোগীকে হাসপাতালে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কমপক্ষে ১৪ দিনের জন্য একটি পৃথক ঘরে ঘুমানো উচিত, পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের সাথে যোগাযোগ আলাদা রাখা উচিত এবং দর্শনার্থীদের এড়ানো এবং কারও সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ এড়ানো উচিত। এবং ঠান্ডার লাগার প্রবণতা দেখলেই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিন। কোনও ব্যক্তি থেকে কমপক্ষে ১ মিটার দূরত্ব বজায় রাখা উচিত। নিঃশব্দেই শরীরে দানা বাঁধছে এই মারণ রোগ।  করোনা ভাইরাস যখন ধরা পড়বে তখন মৃত্যুর দোরগোড়ায় পৌঁছে যাবেন আপনি।