সংক্ষিপ্ত
- পোলাও হোক বা পায়েস, একটু কিসমিস পড়লেই তার স্বাদ কয়েক গুণ বেড়ে যায়।
- বাঙালির ফ্রায়েড রাইসে একটু কিসমিস ছড়িয়ে দিলেও তার স্বাদ নিয়ে ভাবতে হয় না।
- আবার শুধু শুধুও কাজু বাদামের সঙ্গে কিসমিস খেতে ভাল লাগে।
- কিন্তু জানেন কি গুণেও কিসমিস মোটেই পিছিয়ে নিন। তবে খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি জানতে হবে।
পোলাও হোক বা পায়েস, একটু কিসমিস পড়লেই তার স্বাদ কয়েক গুণ বেড়ে যায়। বাঙালির ফ্রায়েড রাইসে একটু কিসমিস ছড়িয়ে দিলেও তার স্বাদ নিয়ে ভাবতে হয় না। আবার শুধু শুধুও কাজু বাদামের সঙ্গে কিসমিস খেতে ভাল লাগে। এ তো গেল স্বাদ। কিন্তু জানেন কি গুণেও কিসমিস মোটেই পিছিয়ে নিন। তবে খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি জানতে হবে।
রাতে ২ কাপ জলে একটু কিসমিস ভিজিয়ে রেখে দিন। কিসমিস যত গাঢ় রংয়ের হবে, তত উপকারী। পরের দিন সকালে ওই কিসমিস ছেঁকে নিন। এবার কিসমিস ভেজানো জলটা হালকা গরম করুন। খালি পেটে এই জল খেয়ে নিন। এই জল খাওয়ার আধঘণ্টার মধ্যে কিছু খাবেন না। সপ্তাহে তিন থেকে চার দিন এই জল খান।
জিভের রঙ দেখেই সাবধান হোন! জানুন গোপনে কোনোও রোগ বাসা বাঁধছে কি না
এবার জেনে নেওয়া যাক, কেন খাবেন কিসমিস ভেজানো জল। কী কী গুণ রয়েছে এতে-
১) কিসমিসে পর্যাপ্ত পরিমাণে কার্বহাইড্রেট থাকে। কিসমিস ভেজানো জল তাই মহিলাদের পক্ষে উপকারী। মহিলারা রক্তাল্পতায় ভোগেন। তাই চিকিৎসকরা তাঁদের কিসমিস খাওয়ার পরামর্শ দেন।
২) কিসমিস ভেজানো জল খেলে কিডনির নানা সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়। লিভারও সুস্থ থাকে।
৩) কিসমিসে পটাশিয়াম থাকে, যা হার্টকে ভাল রাখে। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলকেও দূরে রাখে কিসমিস।
৪) যাঁরা নিয়মিত পেটের ও হজমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য এই টোটকা খুবই উপকারী। এতে পেট পরিষ্কার থাকে।