সংক্ষিপ্ত
- আবহাওয়ার পরিবর্তন মানেই জ্বরজারি লেগেই থাকে
- কখনও কাঠফাটা রোদ আর কখনও বৃষ্টি
- ফলস্বরূপ জাঁকিয়ে বসে জ্বর, সর্দির মতো অসুখ
- জীবাণু সংক্রমণে সহজেই শিকার হতে ফ্লু, ভাইরাল ফিভারের
- আর তার থেকই সারাদিন ক্লান্তি বোধ, দুর্বল লাগা এসব হতেই থাকে
আবহাওয়ার পরিবর্তন মানেই জ্বরজারি লেগেই থাকে। কখনও কাঠফাটা রোদ আর কখনও বৃষ্টি। ফলস্বরূপ জাঁকিয়ে বসে জ্বর, সর্দির মতো অসুখ। জীবাণু সংক্রমণে সহজেই শিকার হতে ফ্লু, ভাইরাল ফিভারের। আর তার থেকই সারাদিন ক্লান্তি বোধ, দুর্বল লাগা এসব হতেই থাকে। এই জ্বরের সময়ে মুখে কোনও খাবারই সে ভাবে রোচে না। কিন্তু শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বজায় রাখতে খাবারের সঙ্গে আপোশ করলে হীতে বিপরীত হবে। ফলে জেনে নিন কোন খাবারগুলি জ্বরের সময়ে রোগীকে দিলে তিনি তাড়াতাড়ি সুস্থ হবেন-
১) ব্রকোলিতে ভিটামিন সি ও ই -তে সমৃদ্ধ। ক্যালশিয়াম ও ফাইবারও থাকায় এটি খুবই উপকারী সবজি । ব্রকোলির স্যুপ বানিয়ে খেতে পারেন। এটি শরীরে শক্তির জোগান দেয়।
আরও পড়ুনঃ শরীরে বাড়ছে কী গলব্লাডার স্টোন! জানুন কাদের গলব্লাডার স্টোন হবার সম্ভাবনা বেশি
২) ওটস-এ প্রোটিন থাকে। শরীরে শক্তি জোগাতে এই সময়ে প্রোটিনের প্রয়োজন। এছাড়া ভিটামিন ই থাকায় রোগ প্রতিরোধও করতে পারে ওটস। ফাইবার ও পলিফেনল অ্যান্টিঅক্সাইড থাকায় এটি উপকারী খাবার। তাই রোগীকে বিশেষ করে ব্রেকফাস্টে ওটস দিন।
৩) জ্বরের সময়ে গলা ব্যথায় কষ্ট পেতে হয়। তাই এই সময়ে ইয়োগার্ট খেলে স্বস্তি পাবেন। কিন্তু দেখবেন সেই ইয়োর্গাটে যেন অ্যাডেড সুগার না থাকে। লক্ষ রাখবেন রোগী যেন ঠান্ডা করা ইয়োগআর্ট না খান।
৪) রসুন মহৌষোধির মতো কাজ করে। ফ্লু এড়াতে বা ফ্লু হলে খালি পেটে এক কোয়া কাঁচা রসুন খান। এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ে।
৫) জীবাণুর সংক্রমণ থেকে বাঁচতে প্রতিদিন খালি পেটে এক টুকরো কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খান। এটি অ্য়ান্টি সেপটিকের কাজ করে। রোগ প্রতিরোধ করতে পারে সহজেই।
৬) জ্বরের সময়ে রোগীর কিছুই খেতে ইচ্ছে করে না। তাই তরল খাবার দিন। চিকেন ও সবজির স্যুপ খাওয়ান। সহজে খেতেও পারবেন আবার শরীরে শক্তির জোগানও পাবে।