সংক্ষিপ্ত

ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ আদা নিয়মিত রান্নায় ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ভিটামিন বি, সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে আদায় পাওয়া যায়।

অল্প বয়সে একের পর এক রোগে আক্রান্ত হন অনেকে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কড়া কড়া ওষুধ না খেয়ে এবার ঘরোয়া টোটকায় ভরসা রাখুন। নিয়ম করে আধা খেতে পারেন। এতে মিলবে উপকার। জেনে নিন রোজ আদা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য কতটা উপকারী। এতে কীভাবে সুস্থ থাকবে। রইল বিশেষ টোটকা। 

প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-র মতো উপাদানে সমৃদ্ধ আদা। আদায় থাকা জিনজারলের ক্ষমতাশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণ রয়েছে। ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ আদা নিয়মিত রান্নায় ব্যবহার করলে অনেক উপকার পাওয়া যায়। ভিটামিন বি, সি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি প্রচুর পরিমাণে আদায় পাওয়া যায়। তাই খেতে পারে আদা। রান্নায় আদা দিন অথবা আদা চা খেতে পারেন। 

খাবারে আদা ব্যবহার করলে হজমে উন্নতি হয়। জিনজারল হজম প্রক্রিয়াকে দ্রুততর করতে সাহায্য করে। হজম প্রক্রিয়াকে দ্রুততর করতে জিনজারলও সাহায্য করে। আদায় প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ধর্ম রয়েছে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। বমি বমি ভাব, বমি, পেট খারাপ, ক্লান্তি, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদির জন্য আদা একটি চমৎকার প্রতিকার। 

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে আদা।  আদায় থাকা জিনজারল নামক যৌগটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। রক্তচাপ কমাতে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা উন্নত করতে সকালে খালি পেটে আদা পানি পান করা ভালো। হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও আদা সাহায্য করে। আদা বিপাক বৃদ্ধি করতে, ক্যালোরি পোড়াতে এবং পেটের চর্বি কমাতে সাহায্য করে। মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্যও আদা খুবই উপকারী।