সংক্ষিপ্ত
ঘুম ঠিক না হলে মেজাজ খারাপ থাকে। মেজাজের ওপর সবথেকে বেশি প্রভাব পড়ে। ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠলে উদ্বেগ, বিষন্নতা তৈরি হয়।
অনেক বিশেষজ্ঞ বলেন ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব ভাল। কিন্তু খুব ভোরবেলা নিয়মিত কম ঘুমিয়ে বিছানা ছাড়া খুবই খারাপ। খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে অ্যানোরেক্সিয়া নার্ভোসা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়। পাশাপাশি ওজন দ্রুত কমে যায়। খাবারের কম খাওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়। যা শরীরকে দ্রুত দুর্বল করে দেয়।
ঘুম ঠিক না হলে মেজাজ খারাপ থাকে। মেজাজের ওপর সবথেকে বেশি প্রভাব পড়ে। ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠলে উদ্বেগ, বিষন্নতা তৈরি হয়। যা হার্টের জন্য খুবই খারাপ। ভোরবেলা ঘুম থেকে ওঠার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শরীরে অস্বস্তি শুরু হয়।
বিশেষজ্ঞের কথায় অনেকেই সকাল ৬টায় ঘুম থেকে উঠে পড়েন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। কিন্তু অনেকে ভোর ৪টে ঘুম থেকে ওঠেন। এই ৪টে হল হিন্দুশাস্ত্র মতে ব্রহ্মমুহূর্ত। এই ৪টে বা শেষরাতে ৩টের সময় ঘুম থেকে ওঠা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বিশেষজ্ঞদের কথায় এই সময় ঘুম থেকে উঠলে মানষিক উদ্বেগ ও বিষন্নতা তৈরি হয়।
তবে এগুলির দ্রুত চিকিৎসার প্রয়োজন। না হলে হার্টের সমস্যা যেমন তৈরি হয়। তেমনই মানসিক রোগ দানা বাঁধতে পারে। চিকিৎসার পাশাপাশি ওষুধ ও কাউন্সেলিয়ংএর প্রয়োজন রয়েছে। কাউন্সেলিং আরও বেশি কার্যকর।
এটা স্পষ্ট যে ঘুমের সমস্যা মেজাজকে দুর্বল করতে পারে, এবং বিপরীতভাবে, মেজাজের সমস্যাগুলি ঘুমকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। উভয় বিষয়ে একসাথে কাজ করার মাধ্যমে জটিল সম্পর্কের উন্মোচন করা যায়। বিশেষজ্ঞদের কথায় প্রাপ্ত বয়স্কদের নিয়মিত ৭ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন । শিশুদের ৮-৯ ঘণ্টার ঘুমের প্রয়োজন। নিয়মিত ঘুম স্বাস্থ্যকর।