সংক্ষিপ্ত

হার্টের রোগ থেকে বাঁচতে নিয়মিত চান পান করুন। রইল কয়টি চায়ের হদিশ। এই সকল চা নিয়মিত খেলে মিলবে উপকার। দেখে নিন কী কী।

ঘরে ঘরে এখন হার্টের রোগী। প্রচলিত কথা অনুসারে, রোগের কোনও বয়স সেই। অল্প বয়সেই দেখা দিচ্ছে নানান রোগ। ডায়াবেটিস, প্রেসারের সমস্যা, কিডনির সমস্যা থেকে শুরু করে দেখা দিচ্ছে হার্টের রোগ। বর্তমানে, হার্টের রোগে ভুগছেন বহু মানুষ। তেমনই হার্ট অ্যাটাকের কারণে প্রায় গিয়েছে অনেকের। বর্তমানে এমন খবর প্রায়শই উঠে আসে শিরনামে। এবার হার্টের রোগ থেকে বাঁচতে নিয়মিত চান পান করুন। রইল কয়টি চায়ের হদিশ। এই সকল চা নিয়মিত খেলে মিলবে উপকার। দেখে নিন কী কী।

ব্ল্যাক টি- রোজ খেতে পারেন ব্ল্যাক টি। এর গুণে নিয়ন্ত্রণে থাকে নানান রোগ। এই তালিতায় কোলেস্টেরল ও উচ্চ রক্তচাপ। এতে শরীর থাকবে সুস্থয রোজ খেতে পারেন এই চা। হার্টের জন্য বেশ উপকারী ব্ল্যাক টি।

গ্রিন টি- অ্যান্টি অক্সিডেন্ট পূর্ণ গ্রিট টি শরীরের জন্য বেশ ভালো। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে রোজ গ্রিন টি খেতে পারেন। এটি স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। হার্ট রাখে সুস্থ। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যারা নিয়মিত গ্রিন টি খান তাদের শরীর থাকে সুস্থ। এমনকী ওজন কমাতে চাইলে নিয়মিত গ্রিন টি খাওয়া শুরু করুন। দিনে অন্তত ৩ বার গ্রিনটি টি খেতে পারেন। এতে কমবে বাড়তি মেদ। সঙ্গে শরীর থাকবে সুস্থ। বিশেষ করে হার্ট ভালো রাখতে চাইলে খেতে পারেন গ্রিন টি।

দারুচিনির চা- জলে চা পাতা দেওয়ার পর তাতে এক টুকরো দারুচিনি দিয়ে ফুটিয়ে নিন। এভাবে প্রতিদিন দারুচিনি দিয়ে বানিয়ে ফেলুন চা। এই চা পানে শরীর থাকবে সুস্থ। একদিকে যেমন দূর হবে নানান শারীরিক জটিলতা। তেমনই হার্ট সুস্থ থাকবে।

তেমনই হার্ট ভালো রাখতে চাইলে রোজ ব্যায়াম করুন। সঙ্গে বন্ধ করুন অতিরিক্ত দোকানের খাবার খাওয়া। রোজ ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল পানে মিলবে উপকার। সঙ্গে চিনি ও ময়দা যতটা পারবেন কম খান। এতে শরীরিক জটিলতা বৃদ্ধি পায়। এরই সঙ্গে রোজ ৮.৩০ এর মধ্যে জলখাবার খেয়ে নিন। দুপুরের খাবার খান ১২টা থেকে ১টার মধ্যে। তেমনই রাতের খাবার খেয়ে নিন রাত ৮.৩০-র মধ্যে। সঠিক সময় খাবার না খেলে তা সহজে হজম হয় না। এই সকল টিপস মেনে চললে শরীর থাতবে সুস্থ।

 

আরও পড়ুন-

বিয়ের একমাস আগেও কমানো যায় ওজন, নতুন কনের জন্য রইল এই ডায়েট টিপস

জুতোর দুর্গন্ধের কারণে বিব্রত, এই ঘরোয়া টিপসগুলি ব্যবহার করলে নিমেষেই সমস্যা সমাধান হবে

এই ভুলগুলো কখনই করবেন না, অন্যথায় আপনিও এইচআইভি আক্রান্ত হতে পারেন