HMPV: কীভাবে বাঁচবেন HMPV থেকে? ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণগুলি দেখুন ছবিতে
- FB
- TW
- Linkdin
HMP ভাইরাস
HMPV-র পুরো নাম হিউম্যান মেটানিউমো ভাইরাস। এটি কোভিড -১৯ গোষ্ঠী। ইনফ্লুয়েঞ্জা বা নিউমোনিয়ার সঙ্গে অনেক মিল রয়েছে।
টার্গেট শ্বাসযন্ত্র
এই ভাইরাসের মূল টার্গেট হল শ্বাসযন্ত্র। এই ভাইরাসের উপসর্গগুলি মূলত দেখা যায় শ্বাসযন্ত্রের মধ্যে।
টার্গেট গ্রুপ
HMPV ভাইরাসে সাধারণত আক্রান্ত বেশি হয় শিশু ও বয়স্করা। কোভিডের মতই দুর্বল বা দীর্ঘ দিন রোগে আক্রান্তরা এই ভাইরাসে দ্রুত আক্রান্ত হন।
প্রথম দেখা
বিজ্ঞানীদের কথায় ২০০১ সালে প্রথম শনাক্ত করা গিয়েছিল HMPV ভাইরাসকে। কিন্তু এই ভাইরাসের কোনও টিকা আজ পর্যন্ত আবিষ্কার হয়নি।
ভাইরাসে আক্রান্তের উপসর্গ
HMPV-র মূল লক্ষণগুলি হল ফ্লু বা অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের মতই। সর্দি, কাশি, জ্বর, নাক বন্ধ, শ্বাসকষ্ট - এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার মূল
সংক্রমণের সময়
HMPV-এর ইনকিউবেশন পিরিয়ড সাধারণত তিন থেকে ছয় দিনের মধ্যে হয়। অর্থাৎ তিন-ছয় দিনের মধ্যে শরীরের মধ্যে এই ভাইরাস বংশবিস্তার করে। ভাইরাস ব্রঙ্কাইটিস বা নিউমোনিয়ার মতো রোগ তৈরিতে সাহায্য করে।
কীভাবে সংক্রমণ ছড়ায় HMPV
হাঁচি বা কাশি থেকে মূলত ছড়িয়ে পড়ে। আক্রান্তের কাছাকাছি গেলে, সংস্পর্শে এলে, সংক্রমিত এলাকা স্পর্শ করলে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
বাঁচার উপায়
কমপক্ষে ২০ সেকেন্ডের জন্য সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে। বাইরে থেকে এলে হাত-মুখ, পা ভাল করে সাবান দিয়ে ধুতে হবে। হাত মুখ না ধুয়ে খাবারে হাত বা মুখ দেবেন না।
স্যানিটাইজার ব্যবহার
বাড়ির বাইরে বার হলে সঙ্গে স্যনিটাইজার রাখুন। দরজা ও সিঁড়ির রেলিং বা অন্য কিছু স্পর্শ করলে হাত পরিষ্কার করতে হবে। প্রয়োজনে মাস্ক পরুন।
HMPV ভাইরাস থেকে সাবাধান
HMPV ভাইরাসের উপসর্গ সাধারণ সর্দিকাশির মতই। তাই প্রয়োজন মনে করলে অবশ্যই টেস্ট করাতে পারেন। বাড়িতে কেই আক্রান্ত হলে অবশ্যই নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখুন।